০৬:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হঠাৎ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লুৎফুজ্জামান বাবর

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গেলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় তিনি স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টা ২২ মিনিটে তিনি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে সেখানে যান। তবে দলের পক্ষ থেকে কোনো বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে তার কোনো আলোচনা হবে কিনা তা জানা যায়নি। এ সময় তার সঙ্গে বিএনপির কোনো নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি।

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় নেত্রকোনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন বাবর।

২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলায় ২০১২ সালের ১৮ মার্চ তারেক রহমানের সঙ্গে বাবরের নামও আসামির তালিকায় যুক্ত হয়।

২০১৮ সালের ১ অক্টোবর এই মামলায় তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।

পরে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট তাকে খালাস দেন। ২০২৫ সালের ১৬ জানুয়ারি সব মামলা থেকে খালাস পেয়ে তিনি কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান। দীর্ঘ সাড়ে ১৭ বছরের কারাবাসের অবসান ঘটে তার।

এমআর/সবা

জনপ্রিয় সংবাদ

সব রেকর্ড ভেঙে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরি ছাড়াল দুই লাখ ২৭ হাজার

হঠাৎ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লুৎফুজ্জামান বাবর

আপডেট সময় : ০৫:১৫:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গেলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় তিনি স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টা ২২ মিনিটে তিনি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে সেখানে যান। তবে দলের পক্ষ থেকে কোনো বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে তার কোনো আলোচনা হবে কিনা তা জানা যায়নি। এ সময় তার সঙ্গে বিএনপির কোনো নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি।

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় নেত্রকোনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন বাবর।

২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলায় ২০১২ সালের ১৮ মার্চ তারেক রহমানের সঙ্গে বাবরের নামও আসামির তালিকায় যুক্ত হয়।

২০১৮ সালের ১ অক্টোবর এই মামলায় তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।

পরে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট তাকে খালাস দেন। ২০২৫ সালের ১৬ জানুয়ারি সব মামলা থেকে খালাস পেয়ে তিনি কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান। দীর্ঘ সাড়ে ১৭ বছরের কারাবাসের অবসান ঘটে তার।

এমআর/সবা