সুদানের দারফুরে একটি মসজিদে ড্রোন হামলায় ৭৮ জনেরও বেশি নিহত হয়েছে বলে বিবিসি জানিয়েছে।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ফজরের নামাজ চলাকালে ড্রোনটি আঘাত হানে।
এল-ফাশের শহরে এই হামলার জন্য আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসকে (আরএসএফ) দায়ী করা হচ্ছে, যদিও গোষ্ঠীটি কোনো দায় নেয়নি।
এই সপ্তাহে আরএসএফ আবারও এল-ফাশেরে বড় হামলা শুরু করেছে। খবর অনুযায়ী, শহরের কাছে আবু শৌক শরণার্থী শিবিরে তীব্র হামলাও হয়েছে। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবিক গবেষণা ল্যাবের বিশ্লেষণ বলছে, স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা গেছে শিবিরের বড় অংশ আরএসএফ নিয়ন্ত্রণে।

মানবিক গবেষণা ল্যাব বলছে, সুদানি সেনাবাহিনী দ্রুত সহায়তা না পেলে এল-ফাশের আরএসএফের দখলে চলে যাবে। এতে পশ্চিম সুদানের ওপর আরএসএফের নিয়ন্ত্রণ স্থায়ী হবে এবং কার্যত দেশটি ভাগ হয়ে যাবে।
বিশ্লেষক ও কর্মীরা আশঙ্কা করছেন, শহরে থাকা সাধারণ মানুষদের—যাদের অনেকেই আরএসএফের চোখে শত্রু সম্প্রদায়ভুক্ত, তাদের নির্বিচারে টার্গেট করা হতে পারে।
তবে জাতিসংঘ ও অন্যান্য সংস্থার নথি বলছে, আরএসএফ দখলকৃত এলাকায় অ-আরব জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত জাতিগত নির্মূল চালাচ্ছে।
এমআর/সবা


























