০৬:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেড় হাজার কেজি মুড়ি যাচ্ছে ফ্রান্সে

চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে দেড় হাজার কেজি গিগজ মুড়িসহ শুকনো খাবারের একটি বড় চালান ফ্রান্সে রপ্তানি করা হচ্ছে। ৪০ ফুট লম্বা কনটেইনারে লোড করা এই চালানটি জাহাজে তোলা হয় ১৯ সেপ্টেম্বর।

চালানে রয়েছে-চিনিগুঁড়া বা সুগন্ধি চাল – ১৩,৫০০ কেজি, শুকনো শিমের বীজ – ১,০০০ কেজি, শুকনা মরিচ – ১,০০০ কেজি, গোটা ধনিয়া ও তেজপাতা, চালানটি ৩০ অক্টোবরের মধ্যে গন্তব্যে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

রপ্তানি করেছে চট্টগ্রামের ‘ওয়াক অ্যান্ড এসএ লিমিটেড’, লোডিং ও শিপমেন্ট তত্ত্বাবধান করেছে স্পিড লিংক লিমিটেড। রপ্তানিকারকের প্যাকেজিং ইউনিটে দেখা গেছে, আধুনিক প্রযুক্তি ও নিজস্ব লেবেল ব্যবহার করে পণ্যগুলো মোড়ক ও কার্টনে ভরাই হয়েছে।

ওয়াক অ্যান্ড এসএ লিমিটেডের অপারেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ হাসান মিয়া বলেন, ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশি ড্রাই ফুডের চাহিদা বেশি। প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য এই পণ্য রপ্তানি করা হচ্ছে। পণ্যের গুণগত মান, প্যাকেজিং কোয়ালিটি, বাতাসমুক্ত মোড়ক ইত্যাদিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কার্যালয়ের উপপরিচালক ড. মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, “দেশ থেকে শুকনো খাবার রপ্তানি নিয়মিত হচ্ছে। প্রবাসীদের চাহিদা মেটাতে এগুলোতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি অর্থনীতির জন্য ফলপ্রসূ হবে।”

রপ্তানি উৎসাহব্যঞ্জক হওয়ায় আশা করা হচ্ছে, ভবিষ্যতে এ ধরনের পণ্যের রপ্তানি ক্রমেই বৃদ্ধি পাবে।

এমআর/সবা

জনপ্রিয় সংবাদ

দেড় হাজার কেজি মুড়ি যাচ্ছে ফ্রান্সে

আপডেট সময় : ০৮:৩৩:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে দেড় হাজার কেজি গিগজ মুড়িসহ শুকনো খাবারের একটি বড় চালান ফ্রান্সে রপ্তানি করা হচ্ছে। ৪০ ফুট লম্বা কনটেইনারে লোড করা এই চালানটি জাহাজে তোলা হয় ১৯ সেপ্টেম্বর।

চালানে রয়েছে-চিনিগুঁড়া বা সুগন্ধি চাল – ১৩,৫০০ কেজি, শুকনো শিমের বীজ – ১,০০০ কেজি, শুকনা মরিচ – ১,০০০ কেজি, গোটা ধনিয়া ও তেজপাতা, চালানটি ৩০ অক্টোবরের মধ্যে গন্তব্যে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

রপ্তানি করেছে চট্টগ্রামের ‘ওয়াক অ্যান্ড এসএ লিমিটেড’, লোডিং ও শিপমেন্ট তত্ত্বাবধান করেছে স্পিড লিংক লিমিটেড। রপ্তানিকারকের প্যাকেজিং ইউনিটে দেখা গেছে, আধুনিক প্রযুক্তি ও নিজস্ব লেবেল ব্যবহার করে পণ্যগুলো মোড়ক ও কার্টনে ভরাই হয়েছে।

ওয়াক অ্যান্ড এসএ লিমিটেডের অপারেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ হাসান মিয়া বলেন, ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশি ড্রাই ফুডের চাহিদা বেশি। প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য এই পণ্য রপ্তানি করা হচ্ছে। পণ্যের গুণগত মান, প্যাকেজিং কোয়ালিটি, বাতাসমুক্ত মোড়ক ইত্যাদিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কার্যালয়ের উপপরিচালক ড. মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, “দেশ থেকে শুকনো খাবার রপ্তানি নিয়মিত হচ্ছে। প্রবাসীদের চাহিদা মেটাতে এগুলোতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি অর্থনীতির জন্য ফলপ্রসূ হবে।”

রপ্তানি উৎসাহব্যঞ্জক হওয়ায় আশা করা হচ্ছে, ভবিষ্যতে এ ধরনের পণ্যের রপ্তানি ক্রমেই বৃদ্ধি পাবে।

এমআর/সবা