১০:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৫ উদ্বোধন

জাতীয় টিকাদান কর্মসূচির অংশ হিসেবে গোপালগঞ্জে “টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন–২০২৫” আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার (১২ অক্টোবর) জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন স্কুল ও কলেজ প্রাঙ্গণে শিশুদের হাতে হাতে টিকা প্রদান করে কার্যক্রমের সূচনা করেন।

ক্যাম্পেইনের আওতায় জেলার পাঁচটি উপজেলা ও পৌর এলাকার প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ শিশু-কিশোরকে বিনামূল্যে টাইফয়েড প্রতিষেধক টিকা দেওয়া হবে। জেলা প্রশাসক শিশুদের সুস্থ জীবন নিশ্চিত করতে অভিভাবক, শিক্ষক, স্বাস্থ্যকর্মী ও প্রশাসনের সমন্বিত ভূমিকার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা পুলিশ সুপার, জেলা সিভিল সার্জন, শিক্ষা কর্মকর্তারা, শিক্ষক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সিভিল সার্জন ডাঃ আবু সাঈদ মো. ফারুক জানান, ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুদের জন্য এই টিকা অত্যন্ত কার্যকর, যা জেলায় টাইফয়েড সংক্রমণ কমাতে সহায়ক হবে।

টিকাদান কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে আগামী কয়েক সপ্তাহ ধরে এ কর্মসূচি চলবে, যাতে সব শিশুই টিকার আওতায় আসে।

এমআর/সবা

জনপ্রিয় সংবাদ

সব রেকর্ড ভেঙে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরি ছাড়াল দুই লাখ ২৭ হাজার

গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৫ উদ্বোধন

আপডেট সময় : ০৬:১৫:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫

জাতীয় টিকাদান কর্মসূচির অংশ হিসেবে গোপালগঞ্জে “টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন–২০২৫” আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার (১২ অক্টোবর) জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন স্কুল ও কলেজ প্রাঙ্গণে শিশুদের হাতে হাতে টিকা প্রদান করে কার্যক্রমের সূচনা করেন।

ক্যাম্পেইনের আওতায় জেলার পাঁচটি উপজেলা ও পৌর এলাকার প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ শিশু-কিশোরকে বিনামূল্যে টাইফয়েড প্রতিষেধক টিকা দেওয়া হবে। জেলা প্রশাসক শিশুদের সুস্থ জীবন নিশ্চিত করতে অভিভাবক, শিক্ষক, স্বাস্থ্যকর্মী ও প্রশাসনের সমন্বিত ভূমিকার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা পুলিশ সুপার, জেলা সিভিল সার্জন, শিক্ষা কর্মকর্তারা, শিক্ষক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সিভিল সার্জন ডাঃ আবু সাঈদ মো. ফারুক জানান, ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুদের জন্য এই টিকা অত্যন্ত কার্যকর, যা জেলায় টাইফয়েড সংক্রমণ কমাতে সহায়ক হবে।

টিকাদান কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে আগামী কয়েক সপ্তাহ ধরে এ কর্মসূচি চলবে, যাতে সব শিশুই টিকার আওতায় আসে।

এমআর/সবা