০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আগাম আলুর পাশাপাশি কলা চাষে ব্যাপক সারা ফেলেছে কিশোরগঞ্জের কৃষক

পারভেজ উজ্জ্বল,নীলফামারী প্রতিনিধি

এবার নীলফামারীতে গতবারের চেয়ে লক্ষ্যমাত্রার বেশি জমিনে আলুর আগাম আবাদ টার্গেট করলেও অনাবৃষ্টির কারণে রোপণ করতে পারেনি কৃষক। তাই বৃষ্টি কমার সাথে সাথে আলু রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে কৃষক।
আলুর জমিনের বুকে সকাল সন্ধ্যা কৃষকের আনাগোনা মাঠে কৃষক এখম ব্যস্ত সময় পার করছেন, আর ফলনও বাম্পার হবে বলে আশা করছে জেলা কৃষি বিভাগ।

চলতি বছরের এবারে হটাৎ বৃষ্টি শুরু হওয়ায় কৃষকদের অনেক কষ্ট পোহাতে হয়।
আগস্টের শেষ থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে আগাম আলু চাষ করার নিয়ম কিন্তু বৃষ্টির কারণে কৃষকেরা তা পারেননি। চরম বিপাকে পড়েছিলো আগাম আলু রোপনে।
তারপরও দেরিতে আগাম আলু রোপণে লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ সম্পন্ন হয়ে বাড়তি অর্জনও সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি বিভাগ।
গতকাল মঙ্গলবার আগাম আলু উৎপাদনের রাজ্য বলে পরিচিত জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার ফসলের মাঠে মাঠে ঘুরে সরজমিনে দেখা যায়, আগাম আলুর ক্ষেতে কৃষকেরা সকাল বিকেল কাজ করছেন।
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পরিষ্কার, সার ও বালাইনাশক ওষুধ প্রয়োগ সার্বক্ষণিক পরিচর্যা করছেন। মাঝে মধ্যে ফোঁটা ফোটা বৃষ্টি, আবাদের জন্য আবহাওয়া রয়েছে অনুকূলে।

কিশোরগঞ্জের পুটিমারী ইউনিয়নের ভেরভেরীর আগাম কৃষক আনোয়ারুল জামান বলেন, বারবার বৃষ্টির কারণে আলু রোপন করে নষ্ট হয়েছে ক্ষেত, এতে খরচ দ্বিগুণ তবে এইবারও বাম্পার ফলন হবে। তিনি এক একর জমিতে আলুর খরচ ৭০ হাজার টাকা, ষাট থেকে সত্তুর দিনে ফসল ঘরে উঠবে বলে জানান। তিনি আরও বলেন, আগাম আলুর ফাঁকে ফাঁকে কলা রোপন করছি যা এগারো থেকে বারোমাসে কলা বাজারে বিক্রি হবে, আবাদে খরচ হবে ১লক্ষ ১০ হাজার, কলা বিক্রি হবে প্রায় ৩ লক্ষ টাকা।গতবছর তিনি ৬০ শতক জমিনে ৯৫ হাজার টাকা খরচ করে ২লক্ষ

জনপ্রিয় সংবাদ

সানজিদা তন্বীর বিয়ের খবর জানালেন ফেসবুকে নিজের হৃদয়গ্রাহী পোস্টে

আগাম আলুর পাশাপাশি কলা চাষে ব্যাপক সারা ফেলেছে কিশোরগঞ্জের কৃষক

আপডেট সময় : ০৩:৫৮:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৩

পারভেজ উজ্জ্বল,নীলফামারী প্রতিনিধি

এবার নীলফামারীতে গতবারের চেয়ে লক্ষ্যমাত্রার বেশি জমিনে আলুর আগাম আবাদ টার্গেট করলেও অনাবৃষ্টির কারণে রোপণ করতে পারেনি কৃষক। তাই বৃষ্টি কমার সাথে সাথে আলু রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে কৃষক।
আলুর জমিনের বুকে সকাল সন্ধ্যা কৃষকের আনাগোনা মাঠে কৃষক এখম ব্যস্ত সময় পার করছেন, আর ফলনও বাম্পার হবে বলে আশা করছে জেলা কৃষি বিভাগ।

চলতি বছরের এবারে হটাৎ বৃষ্টি শুরু হওয়ায় কৃষকদের অনেক কষ্ট পোহাতে হয়।
আগস্টের শেষ থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে আগাম আলু চাষ করার নিয়ম কিন্তু বৃষ্টির কারণে কৃষকেরা তা পারেননি। চরম বিপাকে পড়েছিলো আগাম আলু রোপনে।
তারপরও দেরিতে আগাম আলু রোপণে লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ সম্পন্ন হয়ে বাড়তি অর্জনও সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি বিভাগ।
গতকাল মঙ্গলবার আগাম আলু উৎপাদনের রাজ্য বলে পরিচিত জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার ফসলের মাঠে মাঠে ঘুরে সরজমিনে দেখা যায়, আগাম আলুর ক্ষেতে কৃষকেরা সকাল বিকেল কাজ করছেন।
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পরিষ্কার, সার ও বালাইনাশক ওষুধ প্রয়োগ সার্বক্ষণিক পরিচর্যা করছেন। মাঝে মধ্যে ফোঁটা ফোটা বৃষ্টি, আবাদের জন্য আবহাওয়া রয়েছে অনুকূলে।

কিশোরগঞ্জের পুটিমারী ইউনিয়নের ভেরভেরীর আগাম কৃষক আনোয়ারুল জামান বলেন, বারবার বৃষ্টির কারণে আলু রোপন করে নষ্ট হয়েছে ক্ষেত, এতে খরচ দ্বিগুণ তবে এইবারও বাম্পার ফলন হবে। তিনি এক একর জমিতে আলুর খরচ ৭০ হাজার টাকা, ষাট থেকে সত্তুর দিনে ফসল ঘরে উঠবে বলে জানান। তিনি আরও বলেন, আগাম আলুর ফাঁকে ফাঁকে কলা রোপন করছি যা এগারো থেকে বারোমাসে কলা বাজারে বিক্রি হবে, আবাদে খরচ হবে ১লক্ষ ১০ হাজার, কলা বিক্রি হবে প্রায় ৩ লক্ষ টাকা।গতবছর তিনি ৬০ শতক জমিনে ৯৫ হাজার টাকা খরচ করে ২লক্ষ