০৪:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভের ডাক হামাসের

  • সবুজ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৯:৫৯:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৩
  • 104
  • গাজায় হাসপাতালে ৪০ শতাংশই শিশু
  • যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো
  • যুদ্ধবিরতির দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে ইহুদিদের বিক্ষোভ
  • হামলার বিরোধিতা করায় ইসরায়েলি এমপি বরখাস্ত
  • ইসরায়েলে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

 

হামাস বৃহস্পতিবার এক টেলিগ্রাম পোস্টে বলেছে, ‘ফিলিস্তিনিদের বাড়িঘর ছাড়া হওয়ার প্রতিবাদে ফিলিস্তিনিদের, আরবদের, ইসলামী বিশ্বের লোকজন এবং পৃথিবীর সব মুক্তিকামী মানুষের প্রতি আমাদের আহ্বান, শুক্রবার রাজপথে নেমে আসুন।’ শুক্রবার জুমার দিনে বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। আলজাজিরার খবরে এ তথ্য জানা গেছে।   একই সঙ্গে আগামী রোববারকে ‘বিশ্বব্যাপী গাজার শিশুদের জন্য সংহতির দিন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে হামাস। গত ৭ অক্টোবর ভোরে গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা শুরু করে হামাস। এতে এ পর্যন্ত ইসরায়েলে এক হাজার ৪০০ জন নিহত হয়েছে এবং এর পর থেকেই ইসরায়েলের টানা বিমান হামলায় অন্তত তিন হাজার ৭০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে ১ হাজার ৫২৪ জন শিশু এবং এক হাজার নারী রয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি হামলা অবিলম্বে বন্ধসহ যুদ্ধবিরতির দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট ভবন ক্যাপিটল হিলে বিক্ষোভ হয়েছে। এ বিক্ষোভে অনেক ইহুদি অংশ নেন। তারা যুদ্ধবিরতির জন্য ইসরায়েল সরকারকে চাপ দিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
৩২ বছর বয়সী হান্নাহ লরেন্সের বাড়ি ভারমন্টে। তিনি বলেছেন, ইসরায়েল সরকারকে যুদ্ধবিরতির জন্য চাপ দিতে সক্ষম বর্তমান বিশ্বে এমন একমাত্র ব্যক্তি হলেন বাইডেন। এ কারণে অসহায় মানুষদের জীবন বাঁচানোর জন্য বাইডেনের শক্তি প্রয়োগ করা উচিত।
বিক্ষোভে অংশ নেন ক্যানন রোতুন্দা। তার হাতে ছিল ব্যানার। দেন যুদ্ধবিরোধী স্লোগান। ক্যানন বলেছেন, বিক্ষোভ থেকে অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কিছু ছবি ও ভিডিওতে দেখা যায়, পুলিশ ব্যানার খুলে ফেলছে। কয়েকজনকে হাতকড়া পরিয়েও নিয়ে যেতে দেখা যায়।
পরে ইউএস ক্যাপিটল পুলিশের পক্ষ থেকে এক্স (টুইটার) বার্তায় বলা হয়, ‘আমরা বিক্ষোভকারী ব্যক্তিদের বিক্ষোভ থামাতে বলেছিলাম। কিন্তু তারা শোনেননি। কংগ্রেস ভবনে বিক্ষোভ চালিয়ে যান তারা। এরপর তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।’
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায়। জবাবে ওই দিনই পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এ সংঘাতে দুই পক্ষের চার হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
এর মধ্যে জেরুজালেমসহ ফিলিস্তিনের কয়েকটি জায়গায় আশ্রয়শিবিরে স্থল অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ ছাড়া গাজা থেকে পালানোর সময় বেসামরিক লোকজনের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলা চালানোর খবর এসেছে। হামলা হয়েছে গাজার হাসপাতালেও। ইসরায়েলের হামলাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আল আহলি হাসপাতালের ভয়াবহ হামলা। এ হামলায় নিহত হয়েছেন প্রায় ৫০০ মানুষ। এরপর গাজার হাসপাতালের অবস্থা তুলে ধরেছেন সেখানকার এক চিকিৎসক। তিনি বলেন, গাজার হাসপাতালে বর্তমানে ৪০ শতাংশই শিশু। খবর বিবিসির। গাজায় প্রায় সাড়ে তিন হাজার বেসামরিক নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে এক হাজারেরও বেশি শিশু। এ যুদ্ধের বিরোধিতা করায় বরখাস্ত করা হয়েছে এক ইসরায়েলি এমপিকে।
ইসরায়েলের ওই এমপি ক্যাসিফ এক সাক্ষাৎকারে গাজায় বিশেষ একটি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারকে অভিযুক্ত করেন। আর এই পরিকল্পনাকে তিনি ইউরোপে ইহুদিদের বিরুদ্ধে নাৎসিদের ‘চূড়ান্ত নিধনযজ্ঞের’ সঙ্গে তুলনা করেন। হামাসের বিস্ময়কর হামলার কথা উল্লেখ করে সংসদ সদস্য ক্যাসিফ বিদেশি মিডিয়াকে বলেন, ‘ইসরায়েল নিজেই এই সহিংসতা চেয়েছিল’।

এদিকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ব্রাজিলের উত্থাপিত প্রস্তাবের পক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য রাষ্ট্র ভোট দিলেও যুক্তরাষ্ট্র ভেটোতে আটকে দেয় গাজা উপত্যকায় মানবিক সহায়তা প্রবেশের জন্য আনা এই প্রস্তাব।
নিরাপত্তা পরিষদে খসড়া প্রস্তাবের পক্ষে ১২ সদস্য রাষ্ট্র ভোট দিয়েছে। রাশিয়া ও যুক্তরাজ্য ভোটদান থেকে বিরত ছিল। এর আগে গাজায় যুদ্ধবিরতি চেয়ে রাশিয়ার প্রস্তাব সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে খারিজ হয়ে যায়।
জাতিসংঘে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ভ্যাসিলি নেবেনজিয়া তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, আমরা আবারও আমাদের আমেরিকান সহকর্মীদের ভণ্ডামি ও দ্বিচারিতা প্রত্যক্ষ করলাম।
গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ইসরায়েল সফরে গিয়ে দেশটির পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছেন।
ইসরায়েলে পৌঁছানোর পর সুনাক দেশটির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তিনি ওই অঞ্চলের অন্য কয়েকটি দেশেও যাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে, জানিয়েছে বিবিসি।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ইসরায়েলে হামাসের হামলার নিন্দা জানিয়ে একে ‘ভয়ংকর সন্ত্রাসী কাজ’ বলে বর্ণনা করেছেন।
ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজোগের সঙ্গে বৈঠকে দেশটির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন সুনাক। পাশাপাশি ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজার বাসিন্দাদের মানবিক ত্রাণ সরবরাহ করার গুরুত্বও তুলে ধরেন বলে রয়টার্স জানিয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভের ডাক হামাসের

আপডেট সময় : ০৯:৫৯:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৩
  • গাজায় হাসপাতালে ৪০ শতাংশই শিশু
  • যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো
  • যুদ্ধবিরতির দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে ইহুদিদের বিক্ষোভ
  • হামলার বিরোধিতা করায় ইসরায়েলি এমপি বরখাস্ত
  • ইসরায়েলে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

 

হামাস বৃহস্পতিবার এক টেলিগ্রাম পোস্টে বলেছে, ‘ফিলিস্তিনিদের বাড়িঘর ছাড়া হওয়ার প্রতিবাদে ফিলিস্তিনিদের, আরবদের, ইসলামী বিশ্বের লোকজন এবং পৃথিবীর সব মুক্তিকামী মানুষের প্রতি আমাদের আহ্বান, শুক্রবার রাজপথে নেমে আসুন।’ শুক্রবার জুমার দিনে বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। আলজাজিরার খবরে এ তথ্য জানা গেছে।   একই সঙ্গে আগামী রোববারকে ‘বিশ্বব্যাপী গাজার শিশুদের জন্য সংহতির দিন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে হামাস। গত ৭ অক্টোবর ভোরে গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা শুরু করে হামাস। এতে এ পর্যন্ত ইসরায়েলে এক হাজার ৪০০ জন নিহত হয়েছে এবং এর পর থেকেই ইসরায়েলের টানা বিমান হামলায় অন্তত তিন হাজার ৭০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে ১ হাজার ৫২৪ জন শিশু এবং এক হাজার নারী রয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি হামলা অবিলম্বে বন্ধসহ যুদ্ধবিরতির দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট ভবন ক্যাপিটল হিলে বিক্ষোভ হয়েছে। এ বিক্ষোভে অনেক ইহুদি অংশ নেন। তারা যুদ্ধবিরতির জন্য ইসরায়েল সরকারকে চাপ দিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
৩২ বছর বয়সী হান্নাহ লরেন্সের বাড়ি ভারমন্টে। তিনি বলেছেন, ইসরায়েল সরকারকে যুদ্ধবিরতির জন্য চাপ দিতে সক্ষম বর্তমান বিশ্বে এমন একমাত্র ব্যক্তি হলেন বাইডেন। এ কারণে অসহায় মানুষদের জীবন বাঁচানোর জন্য বাইডেনের শক্তি প্রয়োগ করা উচিত।
বিক্ষোভে অংশ নেন ক্যানন রোতুন্দা। তার হাতে ছিল ব্যানার। দেন যুদ্ধবিরোধী স্লোগান। ক্যানন বলেছেন, বিক্ষোভ থেকে অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কিছু ছবি ও ভিডিওতে দেখা যায়, পুলিশ ব্যানার খুলে ফেলছে। কয়েকজনকে হাতকড়া পরিয়েও নিয়ে যেতে দেখা যায়।
পরে ইউএস ক্যাপিটল পুলিশের পক্ষ থেকে এক্স (টুইটার) বার্তায় বলা হয়, ‘আমরা বিক্ষোভকারী ব্যক্তিদের বিক্ষোভ থামাতে বলেছিলাম। কিন্তু তারা শোনেননি। কংগ্রেস ভবনে বিক্ষোভ চালিয়ে যান তারা। এরপর তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।’
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায়। জবাবে ওই দিনই পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এ সংঘাতে দুই পক্ষের চার হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
এর মধ্যে জেরুজালেমসহ ফিলিস্তিনের কয়েকটি জায়গায় আশ্রয়শিবিরে স্থল অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ ছাড়া গাজা থেকে পালানোর সময় বেসামরিক লোকজনের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলা চালানোর খবর এসেছে। হামলা হয়েছে গাজার হাসপাতালেও। ইসরায়েলের হামলাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আল আহলি হাসপাতালের ভয়াবহ হামলা। এ হামলায় নিহত হয়েছেন প্রায় ৫০০ মানুষ। এরপর গাজার হাসপাতালের অবস্থা তুলে ধরেছেন সেখানকার এক চিকিৎসক। তিনি বলেন, গাজার হাসপাতালে বর্তমানে ৪০ শতাংশই শিশু। খবর বিবিসির। গাজায় প্রায় সাড়ে তিন হাজার বেসামরিক নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে এক হাজারেরও বেশি শিশু। এ যুদ্ধের বিরোধিতা করায় বরখাস্ত করা হয়েছে এক ইসরায়েলি এমপিকে।
ইসরায়েলের ওই এমপি ক্যাসিফ এক সাক্ষাৎকারে গাজায় বিশেষ একটি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারকে অভিযুক্ত করেন। আর এই পরিকল্পনাকে তিনি ইউরোপে ইহুদিদের বিরুদ্ধে নাৎসিদের ‘চূড়ান্ত নিধনযজ্ঞের’ সঙ্গে তুলনা করেন। হামাসের বিস্ময়কর হামলার কথা উল্লেখ করে সংসদ সদস্য ক্যাসিফ বিদেশি মিডিয়াকে বলেন, ‘ইসরায়েল নিজেই এই সহিংসতা চেয়েছিল’।

এদিকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ব্রাজিলের উত্থাপিত প্রস্তাবের পক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য রাষ্ট্র ভোট দিলেও যুক্তরাষ্ট্র ভেটোতে আটকে দেয় গাজা উপত্যকায় মানবিক সহায়তা প্রবেশের জন্য আনা এই প্রস্তাব।
নিরাপত্তা পরিষদে খসড়া প্রস্তাবের পক্ষে ১২ সদস্য রাষ্ট্র ভোট দিয়েছে। রাশিয়া ও যুক্তরাজ্য ভোটদান থেকে বিরত ছিল। এর আগে গাজায় যুদ্ধবিরতি চেয়ে রাশিয়ার প্রস্তাব সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে খারিজ হয়ে যায়।
জাতিসংঘে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ভ্যাসিলি নেবেনজিয়া তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, আমরা আবারও আমাদের আমেরিকান সহকর্মীদের ভণ্ডামি ও দ্বিচারিতা প্রত্যক্ষ করলাম।
গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ইসরায়েল সফরে গিয়ে দেশটির পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছেন।
ইসরায়েলে পৌঁছানোর পর সুনাক দেশটির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তিনি ওই অঞ্চলের অন্য কয়েকটি দেশেও যাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে, জানিয়েছে বিবিসি।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ইসরায়েলে হামাসের হামলার নিন্দা জানিয়ে একে ‘ভয়ংকর সন্ত্রাসী কাজ’ বলে বর্ণনা করেছেন।
ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজোগের সঙ্গে বৈঠকে দেশটির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন সুনাক। পাশাপাশি ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজার বাসিন্দাদের মানবিক ত্রাণ সরবরাহ করার গুরুত্বও তুলে ধরেন বলে রয়টার্স জানিয়েছে।