০২:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যবিপ্রবিতে নিয়োগ পরীক্ষার্থীকে অপহরণে জড়িত ৬ ছাত্রের নামে মামলা

বিল্লাল হোসেন,যশোর
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) লিফট অপারেটর পদে নিয়োগ পরীক্ষার অংশ নিতে গিয়ে অপহরণ ও মারপিটের শিকার হয়েছেন আরাফাত হোসেন ইমন (২৫) ও তার তিন সঙ্গী। ইমন সদর উপজেলার বালিয়া ভেকুটিয়া গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে।

তার সঙ্গীরা হলো, একই গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে তাজ উদ্দিন ও ওলিয়ার রহমানের ছেলে সোহরাব হোসেন। এই ঘটনায় বিশ্বাবিদ্যালয়ের ৬ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কোতয়ালি থানায় মামলা হয়েছে।

আসামিরা হলো, বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের বেলাল হোসেন (২৪), রাফি হাসান (২৪), গণিত বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রেদোয়ান হাসান রাফি (২০), পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র রায়হান রাব্বি (২৫), সিএসই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সোয়েব (২৪), পিইএসএস বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র শাহিনুর (২৫)। এছাড়া পিএসএস বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র সোহেল রানাকে সন্দেহ ভাজন আসামি করা হয়েছে।

এজাহারে ইমন উল্লেখ করেছেন, গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তারা পরীক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধান ফটকের সামনে পৌছালে উল্লেখিত আসামিরা ভুল বুঝিয়ে মশিউর রহমান হলের ভেতরে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে গিয়ে তাদের আটকে রাখে। এরপর অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করে মারপিটে জখম করে। পরদিন বিকেল ৪টার দিকে যশোর-ঝিনাইদহ সড়কে নিয়ে গিয়ে ছেড়ে দেয়। এবং হুমকি দেয়। তারা যাতে পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারে সে জন্য আসামিরা পূর্বপরিকল্পিত ভাবে মশিউর রহমান হলের ভেতরে আটকে রাখে।

এজাহারে ইমন আরো উল্লেখ করেছেন, তাদের ধারনা আসামি মাসুদ রানার পরিকল্পনায় উল্লেখিত আসামিরা তাদের আটকে রাখে এবং পরীক্ষা দিতে যাতে না পারি সে জন্য মারপিটের হুমকি দেয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

সপরিবারে হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন তারেক রহমান

যবিপ্রবিতে নিয়োগ পরীক্ষার্থীকে অপহরণে জড়িত ৬ ছাত্রের নামে মামলা

আপডেট সময় : ১২:১৭:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৩
বিল্লাল হোসেন,যশোর
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) লিফট অপারেটর পদে নিয়োগ পরীক্ষার অংশ নিতে গিয়ে অপহরণ ও মারপিটের শিকার হয়েছেন আরাফাত হোসেন ইমন (২৫) ও তার তিন সঙ্গী। ইমন সদর উপজেলার বালিয়া ভেকুটিয়া গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে।

তার সঙ্গীরা হলো, একই গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে তাজ উদ্দিন ও ওলিয়ার রহমানের ছেলে সোহরাব হোসেন। এই ঘটনায় বিশ্বাবিদ্যালয়ের ৬ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কোতয়ালি থানায় মামলা হয়েছে।

আসামিরা হলো, বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের বেলাল হোসেন (২৪), রাফি হাসান (২৪), গণিত বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রেদোয়ান হাসান রাফি (২০), পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র রায়হান রাব্বি (২৫), সিএসই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সোয়েব (২৪), পিইএসএস বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র শাহিনুর (২৫)। এছাড়া পিএসএস বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র সোহেল রানাকে সন্দেহ ভাজন আসামি করা হয়েছে।

এজাহারে ইমন উল্লেখ করেছেন, গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তারা পরীক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধান ফটকের সামনে পৌছালে উল্লেখিত আসামিরা ভুল বুঝিয়ে মশিউর রহমান হলের ভেতরে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে গিয়ে তাদের আটকে রাখে। এরপর অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করে মারপিটে জখম করে। পরদিন বিকেল ৪টার দিকে যশোর-ঝিনাইদহ সড়কে নিয়ে গিয়ে ছেড়ে দেয়। এবং হুমকি দেয়। তারা যাতে পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারে সে জন্য আসামিরা পূর্বপরিকল্পিত ভাবে মশিউর রহমান হলের ভেতরে আটকে রাখে।

এজাহারে ইমন আরো উল্লেখ করেছেন, তাদের ধারনা আসামি মাসুদ রানার পরিকল্পনায় উল্লেখিত আসামিরা তাদের আটকে রাখে এবং পরীক্ষা দিতে যাতে না পারি সে জন্য মারপিটের হুমকি দেয়।