সেনবাগের এমপি মোরশেদ আলম এর মতো বটবৃক্ষের সামনে এভাবে নিশ্চিদ্র দেয়াল হয়ে দাঁড়াবেন মোহাম্মদ আতাউর রহমান মানিক তা রাজনীতি সচেতন বক্তিরা আগেই টের পেয়েছেন।তাই সেনবাগ যেমন নজর কেড়েছে সবার তেমনি উত্তেজনার পারদ ততটা তুঙ্গে।স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান মানিক সেনবাগে শিকড় গেড়েছেন অতিদ্রুত।
এলাকায় দীর্ঘদিন ধরেই তিনি সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। স্কুল কলেজ মাদ্রাসার মতো প্রতিষ্ঠান দাঁড় করিয়েছেন। সুবিধাবঞ্চিত কন্যাদের বিয়ের ব্যবস্থা করে তিনি নতুন মাইলফলক সৃষ্টি করেন। নির্বাচনের অভিজ্ঞতা তার এই প্রথম নয়। ফুটবল ফেডারেশনের সহ-সভাপতি পদে ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। দেশের অন্যতম এই প্রতিষ্ঠান নানা পরিকল্পনা প্রকাশ করে তিনি সারাদেশের নজর কাড়তে স্বক্ষম হন। ফলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে তিনি মাঠে আলাদা শক্তি প্রদর্শনে স্বক্ষম হন।
তার নির্বাচনী জনসভা গুলোতে চোখে পড়ার মতো মানুষের উপস্থিতি সবাইকে ভাবিয়ে তুলেছে। বিপুল সংখ্যক মানুষ তার সমর্থনে মাঠে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। সেনবাগে শান্তি ও স্থিতিশীলতা আনতে তিনি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। তার সাবলীল বক্তব্য আর স্পষ্টত কথা ভোটারদের আকৃষ্ট করেছে। এই আসনে তীব্র লড়াই এখন পুরো নোয়াখালী আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আতাউলর রহমান মানিক কাচিঁ প্রতিক নিয়ে চষে বেড়াচ্ছেন। কি হয় নির্বাচনে তা বলা কঠিন হয়ে পড়েছে।
সংঘাত সংঘর্ষের মতো ঘটনা সেনবাগ নির্বাচনকে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। তমা মানিক নামে বেশ পরিচিত এই প্রার্থীর নিজস্ব বলয় থাকায় ভোটের মাঠে এক ধরনের সুবিধাজনক অবস্থান তৈরী করতে পেরেছে বলে মনে করেন নির্বাচন পর্যবেক্ষকরা। এরমধ্যে ৭ তারিখ যত ঘনিয়ে আসছে ততই সেনবাগে টান টান উত্তেজনা আর উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে পড়েছে। হাইভল্টেজ দৃষ্টিতে এখন আতাউর রহমান মানিক।

























