১১:৩৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে পতাকা মিছিল ও ছাত্র সমাবেশ

সোমবার (৬ মে) দুপুর ১২ টায় কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কক্সবাজার জেলার আয়োজনে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
পদযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক পদক্ষিণ করে কক্সবাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। এর পর কক্সবাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে  অনুষ্ঠিত হয় ছাত্র সমাবেশ।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সাদ্দাম হোসাইন ও সাধারণ সম্পাদক মারুফ আদনানের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত পদযাত্রায় জেলা ছাত্রলীগের হাজারো নেতাকর্মী জাতীয় ও ফিলিস্তিনের পতাকা নিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত অংশ নেয়।
এসময় সবার গায়ে ছিল ছাত্রলীগের লোগো ও ফিলিস্তিনের পতাকা সম্বলিত সাদা টি-শার্ট। হাতে হাতে শোভা পায় ফিলিস্তিন ও লাল-সবুজের পতাকা।
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সাদ্দাম হোসাইন বলেন, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে পোষণ করে নিরঙ্কুষ এগিয়ে চলা মানবিক ছাত্র সংগঠন, বঙ্গবন্ধু তনয়া স্মার্ট বাংলাদেশের স্রষ্টা দেশরত্ন শেখ হাসিনার মাতৃস্নেহে বেড়ে উঠা ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কক্সবাজার জেলা শাখা আজ সারাবিশ্বের ছাত্রসমাজের সাথে একই সুরে একই কন্ঠে কন্ঠ মিলিয়ে স্লোগান তুলেছে Generation after generation, untill total Liberation. স্লোগান তুলেছে SIDE BY SIDE, WE STAND WITH COLUMBIANS TIDE.আমরা আজ একটি মঞ্চে দাঁড়িয়ে পর্যটননগরী এবং সমুদ্রশহর কক্সবাজার থেকে বিশ্বমন্ডলকে জানান দিতে চাই “আমরা বাঙ্গালী এবং মানুষ হিসেবে ফিলিস্তিনের ঊপর নির্যাতন, নিপীড়ন, শাসন এবং শোষণ বন্ধ করতে হবে।
সারাবিশ্বের সবথেকে বড় শরণার্থী গোষ্ঠী রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আমরা এই কক্সবাজারে স্থান দিয়ে মাননীয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি। সেই বঙ্গবন্ধু কন্যার মানবিক ভাবনা থেকে আবারো বৈশ্বিক বর্বর ফিলিস্তিন ইস্যুতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ মানবতার দিগন্ত রচনা করেছে।
পর্যটননগরী কক্সবাজার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি পরিচিত নাম। তাই কক্সবাজার থেকে সারাবিশ্বের কাছে পরিচিত অজস্র ছাত্রসংগঠক ও ফিলিস্তিনি নির্যাতিত মাবোনদের জানাতে চাই আমরা আপনাদের সাথে আছি, আমরা আপনাদের পাশে আছি। We want to say the world and international community, “we stand with palestine, Bangladesh students league, Cox’s Bazar unit stand with Palestine. Free Palestine, Save Palestine,With hearts so divine, We stand for Palestine.”
সমাবেশে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মারুফ আদনান বলেন, ‘বাংলাদেশ ফিলিস্তিনিদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্ব দরবারে সদা-সর্বদা ক্রিয়াশীল একটি রাষ্ট্র।
শেখ মুজিবুর রহমানের পররাষ্ট্র নীতির অন্যতম দিক ছিল ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা অর্জন। একইভাবে তার কন্যা শেখ হাসিনা বিশ্ব মানচিত্রে যে বলিষ্ঠতার সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের অধিকার আদায়ের দাবি উত্থাপন করেছেন, তা অতুলনীয়-অভাবনীয়।
ছাত্রলীগ অতীতেও নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছে। ভবিষ্যতেও ফিলিস্তিনসহ নিপীড়িত মানুষের পায়ে থাকবে।
উক্ত ছাত্র সমাবেশ ও পতাকা মছিলে জেলার বিভিন্ন ইউনিটের ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দসহ নানা শেণিপেশার মানুষ সংহতি জানিয়ে দলে দলে যোগ দেন।
স্বাধীন ফিলিস্তিন ইস্যুতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র-আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে এই পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ করা হয়।
জনপ্রিয় সংবাদ

শীতে বাড়ছে রোগ-বালাই

কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে পতাকা মিছিল ও ছাত্র সমাবেশ

আপডেট সময় : ০৫:৩১:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ মে ২০২৪
সোমবার (৬ মে) দুপুর ১২ টায় কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কক্সবাজার জেলার আয়োজনে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
পদযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক পদক্ষিণ করে কক্সবাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। এর পর কক্সবাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে  অনুষ্ঠিত হয় ছাত্র সমাবেশ।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সাদ্দাম হোসাইন ও সাধারণ সম্পাদক মারুফ আদনানের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত পদযাত্রায় জেলা ছাত্রলীগের হাজারো নেতাকর্মী জাতীয় ও ফিলিস্তিনের পতাকা নিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত অংশ নেয়।
এসময় সবার গায়ে ছিল ছাত্রলীগের লোগো ও ফিলিস্তিনের পতাকা সম্বলিত সাদা টি-শার্ট। হাতে হাতে শোভা পায় ফিলিস্তিন ও লাল-সবুজের পতাকা।
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সাদ্দাম হোসাইন বলেন, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে পোষণ করে নিরঙ্কুষ এগিয়ে চলা মানবিক ছাত্র সংগঠন, বঙ্গবন্ধু তনয়া স্মার্ট বাংলাদেশের স্রষ্টা দেশরত্ন শেখ হাসিনার মাতৃস্নেহে বেড়ে উঠা ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কক্সবাজার জেলা শাখা আজ সারাবিশ্বের ছাত্রসমাজের সাথে একই সুরে একই কন্ঠে কন্ঠ মিলিয়ে স্লোগান তুলেছে Generation after generation, untill total Liberation. স্লোগান তুলেছে SIDE BY SIDE, WE STAND WITH COLUMBIANS TIDE.আমরা আজ একটি মঞ্চে দাঁড়িয়ে পর্যটননগরী এবং সমুদ্রশহর কক্সবাজার থেকে বিশ্বমন্ডলকে জানান দিতে চাই “আমরা বাঙ্গালী এবং মানুষ হিসেবে ফিলিস্তিনের ঊপর নির্যাতন, নিপীড়ন, শাসন এবং শোষণ বন্ধ করতে হবে।
সারাবিশ্বের সবথেকে বড় শরণার্থী গোষ্ঠী রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আমরা এই কক্সবাজারে স্থান দিয়ে মাননীয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি। সেই বঙ্গবন্ধু কন্যার মানবিক ভাবনা থেকে আবারো বৈশ্বিক বর্বর ফিলিস্তিন ইস্যুতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ মানবতার দিগন্ত রচনা করেছে।
পর্যটননগরী কক্সবাজার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি পরিচিত নাম। তাই কক্সবাজার থেকে সারাবিশ্বের কাছে পরিচিত অজস্র ছাত্রসংগঠক ও ফিলিস্তিনি নির্যাতিত মাবোনদের জানাতে চাই আমরা আপনাদের সাথে আছি, আমরা আপনাদের পাশে আছি। We want to say the world and international community, “we stand with palestine, Bangladesh students league, Cox’s Bazar unit stand with Palestine. Free Palestine, Save Palestine,With hearts so divine, We stand for Palestine.”
সমাবেশে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মারুফ আদনান বলেন, ‘বাংলাদেশ ফিলিস্তিনিদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্ব দরবারে সদা-সর্বদা ক্রিয়াশীল একটি রাষ্ট্র।
শেখ মুজিবুর রহমানের পররাষ্ট্র নীতির অন্যতম দিক ছিল ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা অর্জন। একইভাবে তার কন্যা শেখ হাসিনা বিশ্ব মানচিত্রে যে বলিষ্ঠতার সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের অধিকার আদায়ের দাবি উত্থাপন করেছেন, তা অতুলনীয়-অভাবনীয়।
ছাত্রলীগ অতীতেও নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছে। ভবিষ্যতেও ফিলিস্তিনসহ নিপীড়িত মানুষের পায়ে থাকবে।
উক্ত ছাত্র সমাবেশ ও পতাকা মছিলে জেলার বিভিন্ন ইউনিটের ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দসহ নানা শেণিপেশার মানুষ সংহতি জানিয়ে দলে দলে যোগ দেন।
স্বাধীন ফিলিস্তিন ইস্যুতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র-আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে এই পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ করা হয়।