০৫:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গঙ্গাচড়া আ’লীগ সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যানকে হারালেন বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা সুজন 

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেওয়ায় উপজেলা বাসীর মাঝে স্বস্তি ও উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তাকে শুভেচ্ছা
রংপুর থেকে ফিরে মোহাম্মদ নুর আলম সিদ্দিকী মানু, স্টাফ রিপোর্টার: সারাদেশের অংশ হিসেবে অনুস্ঠিত ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি থেকে সদ্য বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা এবং আলমবিদিতর ইউনিয়ন পরিষদের পর পর নির্বাচিত ২২ বছরের সফল চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন সুজন। তিনি গংগাচড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও গত উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে বিনা ভোটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল আমিনকে (কাপ পিরিচ) কে হারিয়ে ঘোড়া প্রতীকে মোকাররম হোসেন সুজন চেয়ারম্যান পেয়েছেন ২৯ হাজার ৪১ ভোট। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিন কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ২০৮ ভোট।
বুধবার (২৯ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ করা হয়। ভোটগ্রহণ শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল লতিফ।
প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী ঘোড়া প্রতীক নিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে মোকাররম হোসেন সুজনকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, ৮৩৩ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগ নেতা ও বর্তমান চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিনকে পরাজিত করেছেন সদ্য সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন সুজন।
এর আগে সদ্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রুহুল আমিন ও গংগাচড়া আসনের এমপি আসাদুজ্জামান বাবলুর পক্ষে রুহুল আমিনকে কাপ পিরিচ মার্কাকে জিতিয়ে দিতে দুটি কেন্দ্রের ফলাফলের শিট পায়ের নিচে লুকিয়ে রাখার গুজব ছড়িয়ে পড়ে পুরো উপজেলা জুড়ে।  রুহুল আমিনকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হওয়ার গুজব ছড়িয়ে মিস্টি বিতরণ সহ আনন্দ মিছিল ও ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়ার ঘটনাও ঘটে। রংপুর ১আসনের সংসদ আসাদুজ্জামান বাবলু নির্বাচনী আচরণ বিধি লংঘন করে নির্বাচনী কন্ট্রোল রুমে প্রবেশ করে রুহুল আমিনের কাপ পিরিচ মার্কার প্রার্থী রুহুল আমিনকে জিতিয়ে দেওয়ার প্রভাব দেখানোর অভিযোগ উঠে। উপস্থিত ঘোড়া মার্কার ভোটার কর্মী সমর্থকদের উপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীদের বিশেষ সদস্যদের দিয়ে ঘোড়া মার্কার পক্ষের লোকজনকে পিটিয়ে প্রায় দুইশ থেকে তিনশত মানুষকে আহত করার অভিযোগও তুলে গংগাচড়ার সাংসদের বিরুদ্ধে।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচনী ফলাফল নিশ্চিত করে গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ তামান্না বলেন, ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছে। সকাল থেকে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। পরে গণনা শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণা করার সময়  হঠাৎ করে সাংসদ আসাদুজ্জামান বাবলু নির্বাচনী কন্ট্রোল রুমে ঢুকে পড়ায় তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তৎপর ছিলেন।
গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বহিষ্কৃত প্রার্থীসহ ৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এছাড়া পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাত ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন প্রার্থী ছিলেন।
৯টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত গঙ্গাচড়া উপজেলার ১০১টি ভোটকেন্দ্রের ৬১২টি কক্ষে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন ভোটাররা। এ উপজেলায় একজন তৃতীয় লিঙ্গের হিজরা জনগোষ্ঠীর ভোটারসহ মোট ভোটার ২ লাখ ৩৯  হাজার ১৫৫ জন। মোট ভোট পড়েছে ৩৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান মো: মোকাররম হোসেন সুজন রংপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও আলমবিদিতর ইউনিয়নের পর পর নির্বাচিত চার বারের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন। বিএনপির দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় তাকে দল থেকে বহিস্কার করে বিএনপি।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে বই প্রতীক নিয়ে ২৪ হাজার ৪৩ ভোট পেয়ে আনারুল ইসলাম মুকুল (ইসলামী বক্তা) নির্বাচিত হয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফুটবল প্রতীকে হাবিবা আক্তার ১৮ হাজার ১০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন।
গংগাচড়া সদরের বাসীন্দা নাম না প্রকাশের শর্তে ও গংগাচড়ার এক সংবাদকর্মী লিখন সরকার সবুজ বাংলা’কে বলেন গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে,বহু পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র ও পেশীশক্তির ঝনঝনানির মাঝেও নিজের ব্যক্তিত্বকে সর্বজন স্বীকৃত করার নিমিত্তে নিরলস প্রচেষ্টায় অবাধ,সুষ্ঠ,নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দেওয়ায় গংগাচড়া উপজেলার প্রতিটি স্তরের মানুষের কাছে নির্বাচন গ্রহনযোগ্য  হওয়ায় আমরা গংগাচড়াবাসী গংগাচড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ তামান্না মহোদয়কে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি কৃতজ্ঞতার সাথে।  সংবাদকর্মী লিখন সরকার আরও বলেন,  আমার ভালোলাগা,ভালোবাসার শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি,বিগত সময়ে দূরে থেকে যেনাকে আমি অন্তর দিয়ে বারবার স্যালুট  দিয়েছি সেই আলোচিত আলোকিত  মানুষ,” নাহিদ তামান্না” মহোদয় কে অনেক অনেক শুভেচ্ছা সহ  অভিনন্দন।যেখানেই থাকবেন ভালো থাকবেন স্যার। শুধু সংবাদ কর্মী লিখন সরকারই নন এমন হাজার হাজার মানুষ গংগাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদ তামান্নার জন্য দোয়া করেন শত বাধা বিপত্তির  মধ্যেও এমন একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেওয়ার জন্য।
জনপ্রিয় সংবাদ

সানজিদা তন্বীর বিয়ের খবর জানালেন ফেসবুকে নিজের হৃদয়গ্রাহী পোস্টে

গঙ্গাচড়া আ’লীগ সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যানকে হারালেন বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা সুজন 

আপডেট সময় : ০৪:০২:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪
নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেওয়ায় উপজেলা বাসীর মাঝে স্বস্তি ও উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তাকে শুভেচ্ছা
রংপুর থেকে ফিরে মোহাম্মদ নুর আলম সিদ্দিকী মানু, স্টাফ রিপোর্টার: সারাদেশের অংশ হিসেবে অনুস্ঠিত ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি থেকে সদ্য বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা এবং আলমবিদিতর ইউনিয়ন পরিষদের পর পর নির্বাচিত ২২ বছরের সফল চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন সুজন। তিনি গংগাচড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও গত উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে বিনা ভোটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল আমিনকে (কাপ পিরিচ) কে হারিয়ে ঘোড়া প্রতীকে মোকাররম হোসেন সুজন চেয়ারম্যান পেয়েছেন ২৯ হাজার ৪১ ভোট। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিন কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ২০৮ ভোট।
বুধবার (২৯ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ করা হয়। ভোটগ্রহণ শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল লতিফ।
প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী ঘোড়া প্রতীক নিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে মোকাররম হোসেন সুজনকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, ৮৩৩ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগ নেতা ও বর্তমান চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিনকে পরাজিত করেছেন সদ্য সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন সুজন।
এর আগে সদ্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রুহুল আমিন ও গংগাচড়া আসনের এমপি আসাদুজ্জামান বাবলুর পক্ষে রুহুল আমিনকে কাপ পিরিচ মার্কাকে জিতিয়ে দিতে দুটি কেন্দ্রের ফলাফলের শিট পায়ের নিচে লুকিয়ে রাখার গুজব ছড়িয়ে পড়ে পুরো উপজেলা জুড়ে।  রুহুল আমিনকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হওয়ার গুজব ছড়িয়ে মিস্টি বিতরণ সহ আনন্দ মিছিল ও ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়ার ঘটনাও ঘটে। রংপুর ১আসনের সংসদ আসাদুজ্জামান বাবলু নির্বাচনী আচরণ বিধি লংঘন করে নির্বাচনী কন্ট্রোল রুমে প্রবেশ করে রুহুল আমিনের কাপ পিরিচ মার্কার প্রার্থী রুহুল আমিনকে জিতিয়ে দেওয়ার প্রভাব দেখানোর অভিযোগ উঠে। উপস্থিত ঘোড়া মার্কার ভোটার কর্মী সমর্থকদের উপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীদের বিশেষ সদস্যদের দিয়ে ঘোড়া মার্কার পক্ষের লোকজনকে পিটিয়ে প্রায় দুইশ থেকে তিনশত মানুষকে আহত করার অভিযোগও তুলে গংগাচড়ার সাংসদের বিরুদ্ধে।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচনী ফলাফল নিশ্চিত করে গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ তামান্না বলেন, ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছে। সকাল থেকে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। পরে গণনা শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণা করার সময়  হঠাৎ করে সাংসদ আসাদুজ্জামান বাবলু নির্বাচনী কন্ট্রোল রুমে ঢুকে পড়ায় তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তৎপর ছিলেন।
গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বহিষ্কৃত প্রার্থীসহ ৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এছাড়া পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাত ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন প্রার্থী ছিলেন।
৯টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত গঙ্গাচড়া উপজেলার ১০১টি ভোটকেন্দ্রের ৬১২টি কক্ষে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন ভোটাররা। এ উপজেলায় একজন তৃতীয় লিঙ্গের হিজরা জনগোষ্ঠীর ভোটারসহ মোট ভোটার ২ লাখ ৩৯  হাজার ১৫৫ জন। মোট ভোট পড়েছে ৩৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান মো: মোকাররম হোসেন সুজন রংপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও আলমবিদিতর ইউনিয়নের পর পর নির্বাচিত চার বারের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন। বিএনপির দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় তাকে দল থেকে বহিস্কার করে বিএনপি।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে বই প্রতীক নিয়ে ২৪ হাজার ৪৩ ভোট পেয়ে আনারুল ইসলাম মুকুল (ইসলামী বক্তা) নির্বাচিত হয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফুটবল প্রতীকে হাবিবা আক্তার ১৮ হাজার ১০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন।
গংগাচড়া সদরের বাসীন্দা নাম না প্রকাশের শর্তে ও গংগাচড়ার এক সংবাদকর্মী লিখন সরকার সবুজ বাংলা’কে বলেন গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে,বহু পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র ও পেশীশক্তির ঝনঝনানির মাঝেও নিজের ব্যক্তিত্বকে সর্বজন স্বীকৃত করার নিমিত্তে নিরলস প্রচেষ্টায় অবাধ,সুষ্ঠ,নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দেওয়ায় গংগাচড়া উপজেলার প্রতিটি স্তরের মানুষের কাছে নির্বাচন গ্রহনযোগ্য  হওয়ায় আমরা গংগাচড়াবাসী গংগাচড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ তামান্না মহোদয়কে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি কৃতজ্ঞতার সাথে।  সংবাদকর্মী লিখন সরকার আরও বলেন,  আমার ভালোলাগা,ভালোবাসার শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি,বিগত সময়ে দূরে থেকে যেনাকে আমি অন্তর দিয়ে বারবার স্যালুট  দিয়েছি সেই আলোচিত আলোকিত  মানুষ,” নাহিদ তামান্না” মহোদয় কে অনেক অনেক শুভেচ্ছা সহ  অভিনন্দন।যেখানেই থাকবেন ভালো থাকবেন স্যার। শুধু সংবাদ কর্মী লিখন সরকারই নন এমন হাজার হাজার মানুষ গংগাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদ তামান্নার জন্য দোয়া করেন শত বাধা বিপত্তির  মধ্যেও এমন একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেওয়ার জন্য।