০৪:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

রাতে পাঁচবার জায়গা বদল করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মাইক হাকাবি। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মাইক হাকাবি ইরানের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় রাতভর পাঁচবার জায়গা বদল করে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। শুক্রবার দিবাগত রাত থেকে শনিবার ভোর পর্যন্ত পাঁচবার নিরাপদ জায়গায় সরে যেতে হয়েছে তাকে। সুরক্ষিত আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে থাকতে হয়েছে তাকে। খবর সিএনএন–এর।
শনিবার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ দেওয়া এক পোস্টে হাকাবি বলেন, ইসরায়েলে কঠিন রাত কেটেছে। তিনি আরও বলেন, প্রতি শনিবার উদযাপিত ইহুদি বিশ্রামের দিন ‘শাব্বাত’ শান্তিপূর্ণ হওয়ার কথা, কিন্তু ‘সম্ভবত এবার তা হবে না।’
এর আগে, বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা বিভাগ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন স্থান থেকে অপ্রয়োজনীয় কর্মীদের সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা নেয়। এই পদক্ষেপ নেওয়া হয় ইসরায়েলের হামলার দুই দিন আগে।
প্রসঙ্গত, সাবেক আরকানসাসের এই গভর্নরকে গত বছরের নভেম্বর মাসে জেরুজালেমভিত্তিক একটি পদে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মনোনয়ন দেন। তিনি ইসরায়েলের একজন দৃঢ় সমর্থক ছিলেন এবং একসময় দাবি করেছিলেন যে “ফিলিস্তিনি নামে কিছু নেই।”
এমআর/সব

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

রাতে পাঁচবার জায়গা বদল করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

আপডেট সময় : ০২:০৯:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫

ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মাইক হাকাবি ইরানের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় রাতভর পাঁচবার জায়গা বদল করে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। শুক্রবার দিবাগত রাত থেকে শনিবার ভোর পর্যন্ত পাঁচবার নিরাপদ জায়গায় সরে যেতে হয়েছে তাকে। সুরক্ষিত আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে থাকতে হয়েছে তাকে। খবর সিএনএন–এর।
শনিবার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ দেওয়া এক পোস্টে হাকাবি বলেন, ইসরায়েলে কঠিন রাত কেটেছে। তিনি আরও বলেন, প্রতি শনিবার উদযাপিত ইহুদি বিশ্রামের দিন ‘শাব্বাত’ শান্তিপূর্ণ হওয়ার কথা, কিন্তু ‘সম্ভবত এবার তা হবে না।’
এর আগে, বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা বিভাগ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন স্থান থেকে অপ্রয়োজনীয় কর্মীদের সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা নেয়। এই পদক্ষেপ নেওয়া হয় ইসরায়েলের হামলার দুই দিন আগে।
প্রসঙ্গত, সাবেক আরকানসাসের এই গভর্নরকে গত বছরের নভেম্বর মাসে জেরুজালেমভিত্তিক একটি পদে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মনোনয়ন দেন। তিনি ইসরায়েলের একজন দৃঢ় সমর্থক ছিলেন এবং একসময় দাবি করেছিলেন যে “ফিলিস্তিনি নামে কিছু নেই।”
এমআর/সব