০৩:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রামে দুটি আসন ভাগে নিয়েছে জাতীয় পার্টি

চট্টগ্রামে আসন সমঝোতায় দুটি আসন ভাগে নিয়েছে জাতীয় পার্টি। জাতীয় পার্টিকে ২৬টি আসনে ছাড় দেওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ। ১৪- দলীয় জোটের শরিকদের ৭টি আসনে ছাড় দেওয়ার কথা আগেই জানিয়ছিল দলটি। মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর থেকে শরিকরা নৌকা প্রতীক পেতে তদবির করে  আসছিল। ১৪ দলের শরিকরা তাদের ভাগে পাওয়া আসনে নৌকা প্রতীক পাবে। আর শরীকদের মধ্যে জাতীয় পার্টি নির্বাচন করবে লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে। আসন দুটি হচ্ছে চট্টগ্রাম – ৫ (হাটহাজারী) ও চট্টগ্রাম -৮ (বোয়ালখালি-চান্দগাঁও)। চট্টগ্রাম-৫ আসনে নির্বাচন করবেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও চট্টগ্রাম – ৮ আসনে মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি সোলায়মান আলম শেঠ। এই দুই আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে কেউ নির্বাচন করতে পারবে না। চট্টগ্রামে যে দুইটি আসন জাতীয় পাটিকে দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে দুইটি আসনেই ক্ষমতাসিন আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী ছিলেন। তবে ১৪ দলীয় জোটের স্বার্থে এই দুইটি আসন আওয়ামী লীগ ছেড়ে দিয়ে শরীকদের সমর্থন আদায়ে সচেষ্ট থাকায় হেভিওয়েট প্রার্থী থাকলেও তার হিসাব বাদ দিয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

সোনারগাঁয়ে অবৈধ গ্যাস ব্যবহার করায় গুড়িয়ে দেয়া হয় দু’টি প্রতিষ্ঠান, একটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

চট্টগ্রামে দুটি আসন ভাগে নিয়েছে জাতীয় পার্টি

আপডেট সময় : ০৬:০৫:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
চট্টগ্রামে আসন সমঝোতায় দুটি আসন ভাগে নিয়েছে জাতীয় পার্টি। জাতীয় পার্টিকে ২৬টি আসনে ছাড় দেওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ। ১৪- দলীয় জোটের শরিকদের ৭টি আসনে ছাড় দেওয়ার কথা আগেই জানিয়ছিল দলটি। মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর থেকে শরিকরা নৌকা প্রতীক পেতে তদবির করে  আসছিল। ১৪ দলের শরিকরা তাদের ভাগে পাওয়া আসনে নৌকা প্রতীক পাবে। আর শরীকদের মধ্যে জাতীয় পার্টি নির্বাচন করবে লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে। আসন দুটি হচ্ছে চট্টগ্রাম – ৫ (হাটহাজারী) ও চট্টগ্রাম -৮ (বোয়ালখালি-চান্দগাঁও)। চট্টগ্রাম-৫ আসনে নির্বাচন করবেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও চট্টগ্রাম – ৮ আসনে মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি সোলায়মান আলম শেঠ। এই দুই আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে কেউ নির্বাচন করতে পারবে না। চট্টগ্রামে যে দুইটি আসন জাতীয় পাটিকে দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে দুইটি আসনেই ক্ষমতাসিন আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী ছিলেন। তবে ১৪ দলীয় জোটের স্বার্থে এই দুইটি আসন আওয়ামী লীগ ছেড়ে দিয়ে শরীকদের সমর্থন আদায়ে সচেষ্ট থাকায় হেভিওয়েট প্রার্থী থাকলেও তার হিসাব বাদ দিয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছেন।