১১:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজায় হামলায় ভারতীয় অস্ত্রের ব্যবহার

◉ হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ নয়, আপস চায় ইসরায়েল
◉ ইসরায়েলকে ৬৫০ কোটি ডলার সহায়তা যুক্তরাষ্ট্রের
◉ ধ্বংসস্তূপের নিচে হাজার হাজার শিশুর লাশ : ইউনিসেফ

গত ১৫ মে সকাল। স্পেনের কার্টাগেনা বন্দরের অদূরে থামে পণ্যবাহী জাহাজ বোরকুম। এ সময় ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে সেই বন্দরে অবস্থান নিয়েছিলেন বেশ কিছু বিক্ষোভকারী। জাহাজটি ভিড়তে দেওয়ার আগে কর্তৃপক্ষকে তা পরিদর্শনের অনুরোধ জানান তারা। বিক্ষোভকারীদের কাছে তথ্য ছিল, ওই জাহাজটিতে বিপুল অস্ত্র আছে। অস্ত্রগুলো যাবে ইসরায়েলে, যা ব্যবহৃত হবে ফিলিস্তিনের গাজায়। এটা নজরে আসে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের একজন বামপন্থী সদস্যের। তিনি এ নিয়ে চিঠি দেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো শানচেজকে। অনুরোধ করেন, জাহাজটি যেন বন্দরে ভিড়তে দেওয়া না হয়। তবে স্পেনের সরকার কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই জাহাজটি কার্টাগেনা বন্দরে নোঙর করার পরিকল্পনা বাতিল করে। এই ঘটনার পরে জাহাজটি নোঙর করে স্লোভেনিয়ার কোপার নামের এক বন্দরে।

এ-সংক্রান্ত বেশ কিছু নথি দেখেছে আল-জাজিরা। নথি অনুযায়ী, ভারত থেকে জাহাজটিতে অস্ত্র তোলা হয়েছিল। অস্ত্র নিয়ে জাহাজটি যাচ্ছিল গাজা থেকে ১৮ মাইল দূরে ইসরায়েলের আশদদ বন্দরে। জাহাজটিতে ছিল ২০ টন রকেটের ইঞ্জিন, বিস্ফোরকসহ সাড়ে ১২ টন রকেট, ৩৩০০ পাউন্ড বিস্ফোরক, ১৬৩০ পাউন্ড কামানের গোলাসহ আরও অন্যান্য ধরনের কিছু সামরিক সরঞ্জাম। এরপর গত ২১ মে স্পেনের কার্টাগেনা বিমানবন্দরে ভিড়তে চাইলে আরও একটি পণ্যবাহী জাহাজকে নোঙর করতে দেওয়া হয়নি। এটিও ভারত থেকে ইসরায়েলে যাচ্ছিল। তাতে ছিল ২৭ টন বিস্ফোরক। এসব ঘটনায় ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় আট মাস ধরে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী যে নির্বিচার হামলা চালাচ্ছে, তাতে ভারত থেকে যাওয়া অস্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে। এর প্রমাণও এখন পাওয়া যাচ্ছে। আল-জাজিরা বলছে, ৬ জুন গাজার নুসেইরাত এলাকায় জাতিসংঘ পরিচালিত আশ্রয় শিবিরে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান। হামলার ঘটনার পর কুদস নিউজ ঘটনাস্থলের একটি ভিডিওচিত্র প্রকাশ করে। সেই ভিডিওতে দেখা যায়, বিস্ফোরিত ক্ষেপণাস্ত্রের একটি অংশে স্পষ্টভাবে লেখা রয়েছে, ‘মেড ইন ইন্ডিয়া বা ভারতে তৈরি।’

 

হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ নয়, আপস চায় ইসরায়েল
লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েল যুদ্ধ চায় না; চলমান উত্তেজনা নিরসনে তেল আবিব একটি কূটনৈতিক সমাধান চায়। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়ভ গ্যালেন্ট এ তথ্য ‘নিশ্চিত’ করেছেন। হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে সর্বাত্মক যুদ্ধ বেধে যাওয়ার শঙ্কার মধ্যে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেছেন, ওয়াশিংটন বিশ্বাস করে দুই পক্ষের স্বার্থে একটি কূটনৈতিক সমাধান ‘সম্ভব’। গত বুধবার বার্তা সংস্থা আনাদলুর প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। মিলার জানান, ইসরায়েলের মন্ত্রী তাকে নিশ্চিত করেছেন, তারা সর্বাত্মক যুদ্ধ চান না। তারা কূটনৈতিক সমাধান চান। ইসরায়েলের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত বিদ্যুৎ কোম্পানি নোগার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাউল গোল্ডস্টেইন সতর্ক করে বলেন, হিজবুল্লাহর সঙ্গে সর্বাত্মক যুদ্ধে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রও চাইছে হিজবুল্লাহর সঙ্গে যাতে ইসরায়েলের যুদ্ধ না বাধে। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেন, ইসরায়েল ও লেবাননের বেসামরিক মানুষ যাতে তাদের ঘরবাড়িতে ফিরে যেতে পারে, সেজন্য কাজ করছে ওয়াশিংটন।

ইসরায়েলকে ৬৫০ কোটি ডলার সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সংঘাত শুরুর পর থেকেই ইসরায়েলকে নানা ভাবে সহায়তা দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। সে সময় থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলকে নিরাপত্তা সম্পর্কিত ৬৫০ কোটি ডলারের সহায়তা প্রদান করেছে যুক্তরাষ্ট্র। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাইডেন প্রশাসনের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট। ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এই সামরিক সহায়তার প্রায় অর্ধেকই গত মাসে সরবরাহ করা হয়েছে। সম্প্রতি ওয়াশিংটন অস্ত্র সরবরাহ করছে না বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন নেতানিয়াহু। সে কারণে ইসরায়েলের প্রতি মার্কিন সমর্থনের গভীরতা দেখানোর জন্যই এ তথ্য প্রকাশ করেছেন ওই কর্মকর্তা। চলতি সপ্তাহে ওয়াশিংটন ডিসিতে হোয়াইট হাউসের শীর্ষ কর্মকর্তা এবং ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের মধ্যে আলোচনার সময় সামরিক সহায়তার তথ্য উঠে আসে।

ধ্বংসস্তূপের নিচে হাজার হাজার শিশুর লাশ : ইউনিসেফ
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ধ্বংসস্তূপের নিচে হাজার হাজার নিখোঁজ শিশুর লাশ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে জাতিসংঘের শিশু নিরাপত্তা ও অধিকার বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ। গতকাল কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা বলছে, সশস্ত্র সংঘাতে শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ও অধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জাতিসংঘ প্রধানের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের ওপর নিরাপত্তা পরিষদের বিশেষ সভায় গাজায় ‘হাজার হাজার নিখোঁজ শিশুর লাশ ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে’ বলে জানিয়েছেন ইউনিসেফের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর টেড চাইবান।

জনপ্রিয় সংবাদ

সব রেকর্ড ভেঙে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরি ছাড়াল দুই লাখ ২৭ হাজার

গাজায় হামলায় ভারতীয় অস্ত্রের ব্যবহার

আপডেট সময় : ০৮:৪২:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪

◉ হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ নয়, আপস চায় ইসরায়েল
◉ ইসরায়েলকে ৬৫০ কোটি ডলার সহায়তা যুক্তরাষ্ট্রের
◉ ধ্বংসস্তূপের নিচে হাজার হাজার শিশুর লাশ : ইউনিসেফ

গত ১৫ মে সকাল। স্পেনের কার্টাগেনা বন্দরের অদূরে থামে পণ্যবাহী জাহাজ বোরকুম। এ সময় ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে সেই বন্দরে অবস্থান নিয়েছিলেন বেশ কিছু বিক্ষোভকারী। জাহাজটি ভিড়তে দেওয়ার আগে কর্তৃপক্ষকে তা পরিদর্শনের অনুরোধ জানান তারা। বিক্ষোভকারীদের কাছে তথ্য ছিল, ওই জাহাজটিতে বিপুল অস্ত্র আছে। অস্ত্রগুলো যাবে ইসরায়েলে, যা ব্যবহৃত হবে ফিলিস্তিনের গাজায়। এটা নজরে আসে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের একজন বামপন্থী সদস্যের। তিনি এ নিয়ে চিঠি দেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো শানচেজকে। অনুরোধ করেন, জাহাজটি যেন বন্দরে ভিড়তে দেওয়া না হয়। তবে স্পেনের সরকার কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই জাহাজটি কার্টাগেনা বন্দরে নোঙর করার পরিকল্পনা বাতিল করে। এই ঘটনার পরে জাহাজটি নোঙর করে স্লোভেনিয়ার কোপার নামের এক বন্দরে।

এ-সংক্রান্ত বেশ কিছু নথি দেখেছে আল-জাজিরা। নথি অনুযায়ী, ভারত থেকে জাহাজটিতে অস্ত্র তোলা হয়েছিল। অস্ত্র নিয়ে জাহাজটি যাচ্ছিল গাজা থেকে ১৮ মাইল দূরে ইসরায়েলের আশদদ বন্দরে। জাহাজটিতে ছিল ২০ টন রকেটের ইঞ্জিন, বিস্ফোরকসহ সাড়ে ১২ টন রকেট, ৩৩০০ পাউন্ড বিস্ফোরক, ১৬৩০ পাউন্ড কামানের গোলাসহ আরও অন্যান্য ধরনের কিছু সামরিক সরঞ্জাম। এরপর গত ২১ মে স্পেনের কার্টাগেনা বিমানবন্দরে ভিড়তে চাইলে আরও একটি পণ্যবাহী জাহাজকে নোঙর করতে দেওয়া হয়নি। এটিও ভারত থেকে ইসরায়েলে যাচ্ছিল। তাতে ছিল ২৭ টন বিস্ফোরক। এসব ঘটনায় ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় আট মাস ধরে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী যে নির্বিচার হামলা চালাচ্ছে, তাতে ভারত থেকে যাওয়া অস্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে। এর প্রমাণও এখন পাওয়া যাচ্ছে। আল-জাজিরা বলছে, ৬ জুন গাজার নুসেইরাত এলাকায় জাতিসংঘ পরিচালিত আশ্রয় শিবিরে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান। হামলার ঘটনার পর কুদস নিউজ ঘটনাস্থলের একটি ভিডিওচিত্র প্রকাশ করে। সেই ভিডিওতে দেখা যায়, বিস্ফোরিত ক্ষেপণাস্ত্রের একটি অংশে স্পষ্টভাবে লেখা রয়েছে, ‘মেড ইন ইন্ডিয়া বা ভারতে তৈরি।’

 

হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ নয়, আপস চায় ইসরায়েল
লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েল যুদ্ধ চায় না; চলমান উত্তেজনা নিরসনে তেল আবিব একটি কূটনৈতিক সমাধান চায়। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়ভ গ্যালেন্ট এ তথ্য ‘নিশ্চিত’ করেছেন। হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে সর্বাত্মক যুদ্ধ বেধে যাওয়ার শঙ্কার মধ্যে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেছেন, ওয়াশিংটন বিশ্বাস করে দুই পক্ষের স্বার্থে একটি কূটনৈতিক সমাধান ‘সম্ভব’। গত বুধবার বার্তা সংস্থা আনাদলুর প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। মিলার জানান, ইসরায়েলের মন্ত্রী তাকে নিশ্চিত করেছেন, তারা সর্বাত্মক যুদ্ধ চান না। তারা কূটনৈতিক সমাধান চান। ইসরায়েলের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত বিদ্যুৎ কোম্পানি নোগার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাউল গোল্ডস্টেইন সতর্ক করে বলেন, হিজবুল্লাহর সঙ্গে সর্বাত্মক যুদ্ধে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রও চাইছে হিজবুল্লাহর সঙ্গে যাতে ইসরায়েলের যুদ্ধ না বাধে। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেন, ইসরায়েল ও লেবাননের বেসামরিক মানুষ যাতে তাদের ঘরবাড়িতে ফিরে যেতে পারে, সেজন্য কাজ করছে ওয়াশিংটন।

ইসরায়েলকে ৬৫০ কোটি ডলার সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সংঘাত শুরুর পর থেকেই ইসরায়েলকে নানা ভাবে সহায়তা দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। সে সময় থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলকে নিরাপত্তা সম্পর্কিত ৬৫০ কোটি ডলারের সহায়তা প্রদান করেছে যুক্তরাষ্ট্র। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাইডেন প্রশাসনের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট। ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এই সামরিক সহায়তার প্রায় অর্ধেকই গত মাসে সরবরাহ করা হয়েছে। সম্প্রতি ওয়াশিংটন অস্ত্র সরবরাহ করছে না বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন নেতানিয়াহু। সে কারণে ইসরায়েলের প্রতি মার্কিন সমর্থনের গভীরতা দেখানোর জন্যই এ তথ্য প্রকাশ করেছেন ওই কর্মকর্তা। চলতি সপ্তাহে ওয়াশিংটন ডিসিতে হোয়াইট হাউসের শীর্ষ কর্মকর্তা এবং ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের মধ্যে আলোচনার সময় সামরিক সহায়তার তথ্য উঠে আসে।

ধ্বংসস্তূপের নিচে হাজার হাজার শিশুর লাশ : ইউনিসেফ
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ধ্বংসস্তূপের নিচে হাজার হাজার নিখোঁজ শিশুর লাশ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে জাতিসংঘের শিশু নিরাপত্তা ও অধিকার বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ। গতকাল কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা বলছে, সশস্ত্র সংঘাতে শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ও অধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জাতিসংঘ প্রধানের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের ওপর নিরাপত্তা পরিষদের বিশেষ সভায় গাজায় ‘হাজার হাজার নিখোঁজ শিশুর লাশ ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে’ বলে জানিয়েছেন ইউনিসেফের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর টেড চাইবান।