০৫:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ধ্বংসস্তূপ থেকে মিরাজ-লিটন বীরত্বে ২৬২ রানে থামল বাংলাদেশ

অথচ একটা সময় বাংলাদেশের জন্য চিন্তা ছিল দলীয় সর্বনিম্ন রানের লজ্জা এড়ানো। ২৬ রানে ৬ উইকেট পতনের পর বাংলাদেশ দলীয় শতরান পূরণ করবে সেটার পক্ষে বাজি ধরার লোকও ছিল কম। কিন্তু লিটন দাসের শতরান, মেহেদী হাসান মিরাজের ৭৮ আর হাসান মাহমুদের ধৈর্যশীল ব্যাটিং বাংলাদেশের স্কোর পার করায় ২৫০। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ থেমেছে ২৬২ রানে। পাকিস্তানের চেয়ে প্রথম ইনিংসে পিছিয়ে আছে ১২ রানে।

শুরুটা বাংলাদেশের জন্য ছিল একেবারেই ভুলে যাওয়ার মতোই। আগের দিন দুই ওভার দেখেশুনে পার করলেও এদিন নতুন বলে বাংলাদেশ ছিল ছন্নছাড়া। জাকির হোসেনকে দিয়ে শুরু। এরপর আরেক ওপেনার সাদমান ইসলামও ফিরেছেন স্ট্যাম্প হারিয়ে। অধিনায়ক শান্তও হয়েছেন ব্যর্থ। খুররাম শেহজাদের দুর্দান্ত স্পেলে টাইগার ব্যাটিং লাইনআপ দিশেহারা।

চার নম্বরে নামা মুমিনুল হক কিছু বুঝে ওঠার আগেই ক্যাচ দিয়েছেন মির হামজার বলে। ফুল লেংথে ফেলা সেই ডেলিভারিতে ফ্লিক শট খেলতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশের সাবেক টেস্ট অধিনায়ক। কিন্তু মিড অনে সেটি ধরা পড়েছে মোহাম্মদ আলির হাতে। মুমিনুল ফিরলেন মাত্র ১ রানে। এ নিয়ে ১৪-২০ রানের ভেতরই ৪ উইকেট হারিয়েছে সফরকারীরা।

মির হামজার করা ব্যাক অব লেংথের বলে উইকেটকিপারের হাতে ক্যাচ দেন মুশফিক। সাকিব আল হাসান এদিন আবারও ব্যাট হাতে দেখলেন ব্যর্থতা। ১০ বলে ২ রান করে সাকিব আউট হয়েছেন খুররমের বলে। খুররম নিয়েছেন ৪ উইকেট, মীর হামজা নিয়েছেন ২ উইকেট।
জনপ্রিয় সংবাদ

থার্টি ফার্স্ট নাইট কে সামনে রেখে উৎসব মুখর কক্সবাজার। 

ধ্বংসস্তূপ থেকে মিরাজ-লিটন বীরত্বে ২৬২ রানে থামল বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ০৬:৪৮:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

অথচ একটা সময় বাংলাদেশের জন্য চিন্তা ছিল দলীয় সর্বনিম্ন রানের লজ্জা এড়ানো। ২৬ রানে ৬ উইকেট পতনের পর বাংলাদেশ দলীয় শতরান পূরণ করবে সেটার পক্ষে বাজি ধরার লোকও ছিল কম। কিন্তু লিটন দাসের শতরান, মেহেদী হাসান মিরাজের ৭৮ আর হাসান মাহমুদের ধৈর্যশীল ব্যাটিং বাংলাদেশের স্কোর পার করায় ২৫০। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ থেমেছে ২৬২ রানে। পাকিস্তানের চেয়ে প্রথম ইনিংসে পিছিয়ে আছে ১২ রানে।

শুরুটা বাংলাদেশের জন্য ছিল একেবারেই ভুলে যাওয়ার মতোই। আগের দিন দুই ওভার দেখেশুনে পার করলেও এদিন নতুন বলে বাংলাদেশ ছিল ছন্নছাড়া। জাকির হোসেনকে দিয়ে শুরু। এরপর আরেক ওপেনার সাদমান ইসলামও ফিরেছেন স্ট্যাম্প হারিয়ে। অধিনায়ক শান্তও হয়েছেন ব্যর্থ। খুররাম শেহজাদের দুর্দান্ত স্পেলে টাইগার ব্যাটিং লাইনআপ দিশেহারা।

চার নম্বরে নামা মুমিনুল হক কিছু বুঝে ওঠার আগেই ক্যাচ দিয়েছেন মির হামজার বলে। ফুল লেংথে ফেলা সেই ডেলিভারিতে ফ্লিক শট খেলতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশের সাবেক টেস্ট অধিনায়ক। কিন্তু মিড অনে সেটি ধরা পড়েছে মোহাম্মদ আলির হাতে। মুমিনুল ফিরলেন মাত্র ১ রানে। এ নিয়ে ১৪-২০ রানের ভেতরই ৪ উইকেট হারিয়েছে সফরকারীরা।

মির হামজার করা ব্যাক অব লেংথের বলে উইকেটকিপারের হাতে ক্যাচ দেন মুশফিক। সাকিব আল হাসান এদিন আবারও ব্যাট হাতে দেখলেন ব্যর্থতা। ১০ বলে ২ রান করে সাকিব আউট হয়েছেন খুররমের বলে। খুররম নিয়েছেন ৪ উইকেট, মীর হামজা নিয়েছেন ২ উইকেট।