০২:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অস্বীকৃতি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

লন্ডনে সফরত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুরোধে সাড়া দেননি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে পাচার হওয়া কয়েক বিলিয়ন ডলার উদ্ধারের প্রচেষ্টায় বৃটেন সরকারের জোরালো সমর্থন আদায়ের প্রেক্ষিতে স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা জানায় বাংলাদেশ। তবে তাতে সাড়া দেননি স্টারমার। বৃটিশ গণমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। 

এদিকে যুক্তরাজ্য সরকারের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে এখন সাক্ষাৎ করার কোনো পরিকল্পনা কিয়ার স্টারমারের নেই। এ বিষয়ে আর কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি তারা।

তবে প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন, ইতোমধ্যে অর্থ উদ্ধারে কিছু সহায়তা করছে বৃটেন। কেননা পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে বাংলাদেশকে সহায়তা দিতে দেশটির নৈতিক ও আইনগত দায়িত্ব রয়েছে বলে মনে করেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, এসব অর্থ ফেরত আনতে বৃটেন সরকারের আরও সমর্থন আদায় করাই ছিল এবারের লন্ডন সফরের উদ্দেশ্য।

জনপ্রিয় সংবাদ

স্মৃতিসৌধে তারেক রহমান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অস্বীকৃতি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

আপডেট সময় : ১০:৪৪:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫

লন্ডনে সফরত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুরোধে সাড়া দেননি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে পাচার হওয়া কয়েক বিলিয়ন ডলার উদ্ধারের প্রচেষ্টায় বৃটেন সরকারের জোরালো সমর্থন আদায়ের প্রেক্ষিতে স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা জানায় বাংলাদেশ। তবে তাতে সাড়া দেননি স্টারমার। বৃটিশ গণমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। 

এদিকে যুক্তরাজ্য সরকারের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে এখন সাক্ষাৎ করার কোনো পরিকল্পনা কিয়ার স্টারমারের নেই। এ বিষয়ে আর কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি তারা।

তবে প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন, ইতোমধ্যে অর্থ উদ্ধারে কিছু সহায়তা করছে বৃটেন। কেননা পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে বাংলাদেশকে সহায়তা দিতে দেশটির নৈতিক ও আইনগত দায়িত্ব রয়েছে বলে মনে করেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, এসব অর্থ ফেরত আনতে বৃটেন সরকারের আরও সমর্থন আদায় করাই ছিল এবারের লন্ডন সফরের উদ্দেশ্য।