১০:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ইরান-ইসরাইল সংঘাত

সামরিক কমান্ডারসহ নিহতদের জানাজায় মানুষের ঢল

নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তেহরানে অসংখ্য মানুষ জড়ো হন। ছবি: সংগৃহীত

ইসরাইলের সাথে সংঘাতে নিহত অন্তত ৬০ জনের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় জানাজা। নিহতদের মধ্যে সামরিক ব্যক্তিত্ব এবং পারমাণবিক বিজ্ঞানীও আছেন।
শনিবার (২৮ জুন) মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবরে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তেহরানে একটি বিশাল জনতা পতাকা এবং ব্যানার নিয়ে জড়ো হয়েছেন। এ সময় তাদের হাতে নিহত কমান্ডারদের ছবি দেখা যায়।
একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, শোকাহতরা ইরানের লাল, সাদা এবং সবুজ রঙে মোড়ানো কফিন স্পর্শ করার জন্য হাত বাড়িয়েছেন। নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সাথে জনতার মধ্যে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানও ছিলেন।
একটি মঞ্চে বেশ কয়েকজন নিহত সামরিক কমান্ডারের ছবি রাখা হয়, যার মধ্যে মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি এবং জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরির ছবিও ছিল।
এদিকে, ইরানের আধা-সরকারি সংবাদ সংস্থা তাসনিম জানিয়েছে, বিক্ষোভকারীরা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল বিরোধী স্লোগান দিচ্ছিলেন, তখন কারও কারও হাতে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির ছবিও দেখা যায়।
হোসেইন সালামি ছিলেন ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পসের প্রধান এবং ইরানের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তিদের একজন। মোহাম্মদ বাঘেরি ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
গত ১৩ জুন ইরানে আকস্মিক হামলা চালায় ইসরাইল। রাজধানী তেহরানসহ ইরানের বেশ কয়েকটি সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় তেল আবিব। এতে দেশটির কয়েকজন সামরিক নেতা ও বিজ্ঞানী নিহত হন। জবাবে শত শত ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায় ইরান।
এমআর/সবা

জনপ্রিয় সংবাদ

সানজিদা তন্বীর বিয়ের খবর জানালেন ফেসবুকে নিজের হৃদয়গ্রাহী পোস্টে

ইরান-ইসরাইল সংঘাত

সামরিক কমান্ডারসহ নিহতদের জানাজায় মানুষের ঢল

আপডেট সময় : ০৫:৫৪:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

ইসরাইলের সাথে সংঘাতে নিহত অন্তত ৬০ জনের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় জানাজা। নিহতদের মধ্যে সামরিক ব্যক্তিত্ব এবং পারমাণবিক বিজ্ঞানীও আছেন।
শনিবার (২৮ জুন) মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবরে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তেহরানে একটি বিশাল জনতা পতাকা এবং ব্যানার নিয়ে জড়ো হয়েছেন। এ সময় তাদের হাতে নিহত কমান্ডারদের ছবি দেখা যায়।
একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, শোকাহতরা ইরানের লাল, সাদা এবং সবুজ রঙে মোড়ানো কফিন স্পর্শ করার জন্য হাত বাড়িয়েছেন। নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সাথে জনতার মধ্যে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানও ছিলেন।
একটি মঞ্চে বেশ কয়েকজন নিহত সামরিক কমান্ডারের ছবি রাখা হয়, যার মধ্যে মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি এবং জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরির ছবিও ছিল।
এদিকে, ইরানের আধা-সরকারি সংবাদ সংস্থা তাসনিম জানিয়েছে, বিক্ষোভকারীরা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল বিরোধী স্লোগান দিচ্ছিলেন, তখন কারও কারও হাতে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির ছবিও দেখা যায়।
হোসেইন সালামি ছিলেন ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পসের প্রধান এবং ইরানের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তিদের একজন। মোহাম্মদ বাঘেরি ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
গত ১৩ জুন ইরানে আকস্মিক হামলা চালায় ইসরাইল। রাজধানী তেহরানসহ ইরানের বেশ কয়েকটি সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় তেল আবিব। এতে দেশটির কয়েকজন সামরিক নেতা ও বিজ্ঞানী নিহত হন। জবাবে শত শত ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায় ইরান।
এমআর/সবা