০৮:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বেরোবিতে প্রক্টরের হুমকিতে শিক্ষার্থী অজ্ঞান 

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. ফেরদৌস রহমানের হুমকিতে এক শিক্ষার্থী অজ্ঞান (অবচেতন) হয়ে পড়েছেন। পরবর্তীতে অবস্থা অবনতি ঘটলে তাৎক্ষণিক ঐ শিক্ষার্থীকে মেডিকেলে নেয়া হয়।
খোজ নিয়ে জানা যায়, সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের ১৬ তম ব্যাচের শিক্ষার্থীকে সজিব চন্দ্র দাসকে র্যাগিংয়ের বিষয়ে কথা বলার জন্য ডেকে পাঠান প্রক্টর।
ঐ শিক্ষার্থী আসার পর প্রক্টর ড.ফেরদৌস রহমান
ঐ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে র ্যাগিংয়ের অভিযোগ আছে বলে জানান, এবং এজন্য তার ছাত্রত্ব বাতিল করবেন বলে হুমকি দেন। ছাত্রত্ব বাতিলের কথা শুনে ঐ শিক্ষার্থী সাথে সাথে অচেতন হয়ে পড়েন। কিছুক্ষণ জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করেও জ্ঞান না ফেরলে তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নেয়ার পর ডাক্তারে চিকিৎসায় জ্ঞান ফিরে।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে ১৬ এবং ১৭ ব্যাচের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। ১৬ তম আবর্তনের শিক্ষার্থীরা বলছেন, কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ থাকলে প্রশাসন যথাযথ নিয়ম মেনেই সামনে আগাতে পারতো। এভাবে ডেকে নিয়ে হুমকি ধমকি দেয়া কোন ভাবেই প্রক্টর করতে পারেন না। সজিবের সহপাঠীরা আরো বলেন এভাবে ডেকে নিয়ে হুমকি দিলে যে কোন বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। তখন প্রশাসন কি তার দায়ভার নিবে?
যোগাযোগ করা হলে সজিব অসুস্থতার কারনে কথা বলতে পারেন নি। তার হয়ে তার এক বন্ধু বলেন,এখন কিছুটা সুস্থ আছে। আমরা ডাক্তার দেখাতে নিয়ে যাচ্ছি।
 এ বিষয়ে জানার জন্য প্রক্টর ড. ফেরদৌস রহমানকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
জনপ্রিয় সংবাদ

স্মৃতিসৌধে তারেক রহমান

বেরোবিতে প্রক্টরের হুমকিতে শিক্ষার্থী অজ্ঞান 

আপডেট সময় : ০৫:১৬:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. ফেরদৌস রহমানের হুমকিতে এক শিক্ষার্থী অজ্ঞান (অবচেতন) হয়ে পড়েছেন। পরবর্তীতে অবস্থা অবনতি ঘটলে তাৎক্ষণিক ঐ শিক্ষার্থীকে মেডিকেলে নেয়া হয়।
খোজ নিয়ে জানা যায়, সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের ১৬ তম ব্যাচের শিক্ষার্থীকে সজিব চন্দ্র দাসকে র্যাগিংয়ের বিষয়ে কথা বলার জন্য ডেকে পাঠান প্রক্টর।
ঐ শিক্ষার্থী আসার পর প্রক্টর ড.ফেরদৌস রহমান
ঐ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে র ্যাগিংয়ের অভিযোগ আছে বলে জানান, এবং এজন্য তার ছাত্রত্ব বাতিল করবেন বলে হুমকি দেন। ছাত্রত্ব বাতিলের কথা শুনে ঐ শিক্ষার্থী সাথে সাথে অচেতন হয়ে পড়েন। কিছুক্ষণ জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করেও জ্ঞান না ফেরলে তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নেয়ার পর ডাক্তারে চিকিৎসায় জ্ঞান ফিরে।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে ১৬ এবং ১৭ ব্যাচের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। ১৬ তম আবর্তনের শিক্ষার্থীরা বলছেন, কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ থাকলে প্রশাসন যথাযথ নিয়ম মেনেই সামনে আগাতে পারতো। এভাবে ডেকে নিয়ে হুমকি ধমকি দেয়া কোন ভাবেই প্রক্টর করতে পারেন না। সজিবের সহপাঠীরা আরো বলেন এভাবে ডেকে নিয়ে হুমকি দিলে যে কোন বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। তখন প্রশাসন কি তার দায়ভার নিবে?
যোগাযোগ করা হলে সজিব অসুস্থতার কারনে কথা বলতে পারেন নি। তার হয়ে তার এক বন্ধু বলেন,এখন কিছুটা সুস্থ আছে। আমরা ডাক্তার দেখাতে নিয়ে যাচ্ছি।
 এ বিষয়ে জানার জন্য প্রক্টর ড. ফেরদৌস রহমানকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।