০৫:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভাঙ্গুড়ায় পোকা দমনে জনপ্রিয় হচ্ছে ‘আলোক ফাঁদ’

পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় বোরো ধান খেতে কীটনাশক ব্যবহার না করে আলোক ফাঁদ পেতে ক্ষতিকর পোকামাকড় দমন করা হচ্ছে। এতে করে ক্ষতিকর পোকা দমনের পাশাপাশি উপকারী পোকা শনাক্ত এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সুবিধা হয়। দিন দিন উপজেলার কৃষকরা এই কৃষিবান্ধব পদ্ধতির প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর ভাঙ্গুড়া উপজেলার ৭ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে।
ইতিমধ্যে উপজেলার ১৬টি ব্লকে আলোক ফাঁদ প্রযুক্তি স্থাপন করা হয়েছে। ধান পাকার আগ পর্যন্ত খেতে ওই আলোক ফাঁদ কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা।
ভাঙ্গুড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শারমিন জাহান দৈনিক সবুজ বাংলাকে বলেন, আলোক ফাঁদ একটি সহজলভ্য পদ্ধতি। কৃষকরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে খুব সহজেই পোকামাকড়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারে। অপরদিকে কম খরচে উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
জনপ্রিয় সংবাদ

কুমিল্লা-৩ আসনে আসিফ মাহমুদের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

ভাঙ্গুড়ায় পোকা দমনে জনপ্রিয় হচ্ছে ‘আলোক ফাঁদ’

আপডেট সময় : ০৫:৫৭:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪
পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় বোরো ধান খেতে কীটনাশক ব্যবহার না করে আলোক ফাঁদ পেতে ক্ষতিকর পোকামাকড় দমন করা হচ্ছে। এতে করে ক্ষতিকর পোকা দমনের পাশাপাশি উপকারী পোকা শনাক্ত এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সুবিধা হয়। দিন দিন উপজেলার কৃষকরা এই কৃষিবান্ধব পদ্ধতির প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর ভাঙ্গুড়া উপজেলার ৭ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে।
ইতিমধ্যে উপজেলার ১৬টি ব্লকে আলোক ফাঁদ প্রযুক্তি স্থাপন করা হয়েছে। ধান পাকার আগ পর্যন্ত খেতে ওই আলোক ফাঁদ কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা।
ভাঙ্গুড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শারমিন জাহান দৈনিক সবুজ বাংলাকে বলেন, আলোক ফাঁদ একটি সহজলভ্য পদ্ধতি। কৃষকরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে খুব সহজেই পোকামাকড়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারে। অপরদিকে কম খরচে উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে।