১১:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উল্লাপাড়ায় কৃষক আগ্রহে বোরো ধানের শুকনো বীজতলা

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় এবারের মৌসুমে আরো বেশী জমিতে কৃষক আগ্রহে বোরো ধানের শুকনা বীজতলা করা
হয়েছে। শুকনো বীজতলা করতে কৃষক আগ্রহ বাড়ছে। বোরো ( ইরি ) ধানের শুকনো বীজতলার আলাদা পরিচিতি হলো
জমি তৈরী করে শুকনো মাটিতে বীজ ধান ফেলার ( বোনার ) পর থেকে সব সময় পুরো বীজতলা পলিথিনে ঢেকে রাখতে হয়।
উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানানো তথ্যে এবারের মৌসুমে গোটা উপজেলায় মোট ১ হাজার ৫২০ হেক্টর পরিমাণ
জমিতে নানা জাতের বোরো ধানের বীজতলা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭ হেক্টর পরিমাণ জমিতে শুকনো বীজতলা করা
হয়েছে। আর ১ হাজার ১৮ হেক্টরে সাধারণ ও ৪ শ ৯৫ হেক্টরে বোরো ধানের আদর্শ বীজতলা করেছেন কৃষকেরা।
উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের ভাটবেড়া মাঠে কৃষক খবির উদ্দিন হাইব্রিড জাতের বোরো ধানের শুকনো বীজতলা
করেছেন। তিনি নিজ প্রায় বিশ শতক জমিতে দ্#ু৩৯;টি প্লটে দ্#ু৩৯;সপ্তাহ আগে এ বীজতলা করেছেন। প্রতিবেদককে
জানান তিনি বেশ কজন কৃষকের কাছে জেনেছেন শুকনো বীজতলায় কুয়াশায় কোনো ক্ষতি হয়না আর চারার টেক
ভালো হার বের (গজায় ) হয় বলে নিজ আগ্রহে করেছেন। বীজতলার চারার বয়স ৩৫ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে হলে তা তুলে
জমিতে লাগাবেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সূবর্ণা ইয়াসমিন সূমী বলেন শুকনো বীজতলায় বীজ ধান মাটি ফেলার (
বোনার ) পর থেকে জমিতে লাগানোর আগে চারা তোলা কাল অবধি পুরো বীজতলা পলিথিনে ঢেকে রাখতে হয়। শুকনো
বীজতলায় বীজ ধান থেকে খুবই ভালো হারে চারা টেক ( অংকুরোদগম) বের হয়ে থাকে। এছাড়া ঘন কুয়াশা ও শীত জনিত
রোগ থেকে বীজতলার চারা পুরোপুরি রক্ষা পায়। বোরো ধানের শুকনো বীজতলা করার জন্য মাঠ পর্যায়ে কৃষকদেরকে
পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এতে অনেক কৃষক আগ্রহী হয়ে শুকনো বীজতলা করছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

সব রেকর্ড ভেঙে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরি ছাড়াল দুই লাখ ২৭ হাজার

উল্লাপাড়ায় কৃষক আগ্রহে বোরো ধানের শুকনো বীজতলা

আপডেট সময় : ০১:৪৭:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৪

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় এবারের মৌসুমে আরো বেশী জমিতে কৃষক আগ্রহে বোরো ধানের শুকনা বীজতলা করা
হয়েছে। শুকনো বীজতলা করতে কৃষক আগ্রহ বাড়ছে। বোরো ( ইরি ) ধানের শুকনো বীজতলার আলাদা পরিচিতি হলো
জমি তৈরী করে শুকনো মাটিতে বীজ ধান ফেলার ( বোনার ) পর থেকে সব সময় পুরো বীজতলা পলিথিনে ঢেকে রাখতে হয়।
উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানানো তথ্যে এবারের মৌসুমে গোটা উপজেলায় মোট ১ হাজার ৫২০ হেক্টর পরিমাণ
জমিতে নানা জাতের বোরো ধানের বীজতলা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭ হেক্টর পরিমাণ জমিতে শুকনো বীজতলা করা
হয়েছে। আর ১ হাজার ১৮ হেক্টরে সাধারণ ও ৪ শ ৯৫ হেক্টরে বোরো ধানের আদর্শ বীজতলা করেছেন কৃষকেরা।
উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের ভাটবেড়া মাঠে কৃষক খবির উদ্দিন হাইব্রিড জাতের বোরো ধানের শুকনো বীজতলা
করেছেন। তিনি নিজ প্রায় বিশ শতক জমিতে দ্#ু৩৯;টি প্লটে দ্#ু৩৯;সপ্তাহ আগে এ বীজতলা করেছেন। প্রতিবেদককে
জানান তিনি বেশ কজন কৃষকের কাছে জেনেছেন শুকনো বীজতলায় কুয়াশায় কোনো ক্ষতি হয়না আর চারার টেক
ভালো হার বের (গজায় ) হয় বলে নিজ আগ্রহে করেছেন। বীজতলার চারার বয়স ৩৫ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে হলে তা তুলে
জমিতে লাগাবেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সূবর্ণা ইয়াসমিন সূমী বলেন শুকনো বীজতলায় বীজ ধান মাটি ফেলার (
বোনার ) পর থেকে জমিতে লাগানোর আগে চারা তোলা কাল অবধি পুরো বীজতলা পলিথিনে ঢেকে রাখতে হয়। শুকনো
বীজতলায় বীজ ধান থেকে খুবই ভালো হারে চারা টেক ( অংকুরোদগম) বের হয়ে থাকে। এছাড়া ঘন কুয়াশা ও শীত জনিত
রোগ থেকে বীজতলার চারা পুরোপুরি রক্ষা পায়। বোরো ধানের শুকনো বীজতলা করার জন্য মাঠ পর্যায়ে কৃষকদেরকে
পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এতে অনেক কৃষক আগ্রহী হয়ে শুকনো বীজতলা করছেন।